Bangladesh-India Relationship: 'ভৌগোলিক সীমা থাকতে পারে, আমাদের মনে কোনও সীমান্ত নেই'! ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক নিয়ে সোজাসাপটা মমতা
- Published by:Tias Banerjee
- news18 bangla
Last Updated:
Bangladesh-India Relationship: বিশ্ব মজুমদার, নিউজ18 নেটওয়ার্কের এডিটর ইস্ট-কে দেওয়া এক্সক্লুসিভ সাক্ষাৎকারে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের অবস্থান স্পষ্ট করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
advertisement
1/8

উত্তাল বাংলাদেশ! তা নিয়ে সরগরম গোটা বিশ্ব। ভারত এবং বাংলাদেশের দীর্ঘ বন্ধুত্বে সেই প্রভাব পড়েছে। ভারতের বিভিন্ন রাজনৈতিক দলও এই নিয়ে নিজেদের ভূমিকা স্পষ্ট করেছে। লোকসভায় বাংলাদেশের অবস্থা নিয়ে মুখ খুলেছেন তৃণমূল সাংসদরাও। এবার নিউজ18 বাংলায় মুখ খুললেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী।
advertisement
2/8
বিশ্ব মজুমদার, নিউজ18 নেটওয়ার্কের এডিটর ইস্ট-কে দেওয়া এক্সক্লুসিভ সাক্ষাৎকারে এই নিয়ে অবস্থান স্পষ্ট করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সম্প্রতি সংখ্যালঘু ইস্যুতে উত্তপ্ত হয়েছে বাংলাদেশ, সেই প্রসঙ্গে বাংলাদেশে শান্তিরক্ষা বাহিনী পাঠানোর কথাও বলেছিলেন মমতা।
advertisement
3/8
সেই প্রসঙ্গ তুলে এদিন জানান, সব দেশেই পরিস্থিতি শান্ত করার জন্য বাহিনি আছে রাষ্ট্রপুঞ্জের কাছে, শ্রীলঙ্কাতেও রাজীব গান্ধির আমলে শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য বাহিনী পাঠানো হয়েছিল। তিনি শান্ত বাংলাদেশ দেখতে চান, তাঁদের ভাল থাকা দেখতে চান। পাশাপাশি তিনি জানান, দল বৈদেশিক ইস্যুতে কেন্দ্রের পদক্ষেপের পাশে আছে। বাংলাদেশের নেতৃত্বহীন অবস্থার প্রসঙ্গও তোলেন মুখ্যমন্ত্রী।
advertisement
4/8
বাংলাদেশে সম্প্রতি মাছ ধরতে গিয়ে গ্রেফতার হন ৬৯ জন পশ্চিমবঙ্গের মৎস্যজীবী। ভারতের জলসীমা অতিক্রম করে মাছ ধরতে তাঁরা বাংলাদেশের জলসীমা ঢুকে পড়েছিলেন বলে অভিযোগ করা হয় বাংলাদেশের তরফে। সেই নিয়েও কেন্দ্রীয় সক্রিয়তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন মুখ্যমন্ত্রী। রাজ্য সরকার সক্রিয় হয়ে ধৃত মৎস্যজীবীদের পক্ষে উকিলও দেন বলে জানান তিনি।
advertisement
5/8
মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, “পাকিস্তান, বাংলাদেশ এবং ভারত আগে এক রাষ্ট্র ছিল, কিন্তু দেশভাগের পরে তারা আলাদা হয়ে যায়। তবুই বিভিন্ন প্রয়োজনে পরিবার, বাণিজ্য রয়েছে দেশগুলির মধ্যে।" বাংলাদেশের সম্প্রীতির সুরে মমতা বলেন, "ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে ভৌগলিক সীমান্ত থাকলেও আমাদের মনের মধ্যে কোনও সীমান্ত নেই। তাঁরা ভাল থাক”।
advertisement
6/8
বাংলাদেশের সঙ্গে সবচেয়ে বড় সীমান্ত রয়েছে বাংলাদেশের সঙ্গে, তাই বাংলাদেশে কিছু ঘটলে তার আঁচ এসে পড়ে বাংলাদেশেও। সেই নিয়ে সতর্ক করেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি জানান, বাংলাদেশে কিছু ঘটলে তাঁর রেশ পশ্চিমবঙ্গে টেনে আগুন লাগালে প্রতিবেশী রাজ্য বিহার-সহ বিভিন্ন জায়গায় তাঁর প্রভাব পড়তে পারে।
advertisement
7/8
গত ৫ অগস্ট শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর থেকে সে দেশে সংখ্যালঘুদের উপর একের পর এক হামলার অভিযোগ উঠে এসেছে। বাংলাদেশে ইসকনকে নিষিদ্ধ করতে আদালতে মামলা করেছে ইউনূসের তদারকি সরকার। যদিও তা খারিজ হয়ে গিয়েছে।
advertisement
8/8
সম্প্রতি সন্ন্যাসী চিন্ময়কৃষ্ণ দাসকে রাষ্ট্রদ্রোহের মামলায় গ্রেফতার করে চট্টগ্রাম পুলিশ। সাম্প্রতিক এই ঘটনাগুলিতে ভারত-বাংলাদেশ উভয় প্রান্তেই সাধারণ মানুষের মধ্যে ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছে।