Anubrata Mondal interrogation: গরু পিছু বিএসএফ কর্তা ২ হাজার, কাস্টমস ৫০০! হাতে প্রমাণ নিয়ে অনুব্রতকে বেকায়দায় ফেলছে সিবিআই
- Published by:Debamoy Ghosh
- news18 bangla
Last Updated:
নিলামে অনেকে অংশ নিলেও এই সব গরু শেষ পর্যন্ত এনামুল হকের হাতে তুলে দেওয়া হত৷
advertisement
1/9

গরু পিছু বিএসএফ কর্তা পেতেন ২০০০ টাকা, কাস্টমস বিভাগের কর্তাদের দিতে হত পাঁচশো টাকা৷ গরু পাচার কাণ্ডের তদন্তে নেমে এমনই চাঞ্চল্যকর তথ্য এসেছে সিবিআই কর্তাদের হাতে৷ আর এই সমস্ত তথ্য প্রমাণ সামনে রেখেই জেরা করা হচ্ছে অনুব্রত মণ্ডলকে৷ তথ্য- অমিত সরকার
advertisement
2/9
গরু পাচার কাণ্ডে যুক্ত থাকার অভিযোগে বিএসএফ কম্যান্ড্যান্ট পদে কর্মরত সতীশ কুমারকে আগেই গ্রেফতার করেছে সিবিআই৷ ২০১৫ সালের ডিসেম্বর মাস থেকে ২০১৭ সালের এপ্রিল মাস পর্যন্ত মালদহ, মুর্শিদাবাদ সীমান্তে বিএসএফ-এর দায়িত্বে ছিলেন তিনি৷ তথ্য- অমিত সরকার
advertisement
3/9
সিবিআই সূত্রে খবর, এই সময়ের মধ্যে পাচারের অভিযোগে প্রায় কুড়ি হাজার গরু ধরা পড়ে৷ কিন্তু পাচারের অভিযোগে কাউকেই গ্রেফতার করা হয়নি৷ বিএসএফ-এর নিয়ম মতো এই সব গরুকেই নিলামে তোলা হয়৷ কিন্তু গরুগুলিকে বাছুর হিসেবে দেখানো হয়, ফলে সেগুলির দাম কমে যেত৷ তথ্য- অমিত সরকার
advertisement
4/9
নিলামে অনেকে অংশ নিলেও এই সব গরু শেষ পর্যন্ত এনামুল হকের হাতে তুলে দেওয়া হত৷ গরু পাচার কাণ্ডে এই এনামুলকেও গ্রেফতার করেছে সিবিআই৷
advertisement
5/9
এই সব গরুকে বীরভূমের বিভিন্ন হাটে পাঠাতো এনামুল৷ এই গোটা প্রক্রিয়ার জন্য বিএসএফ কম্যান্ড্যান্ট সতীশ কুমার পেতেন গরু পিছু ২০০০ টাকা করে পেতেন৷ শুল্ক দফতরের আধিকারিকরা পেতেন ৫০০ টাকা করে। তথ্য- অমিত সরকার
advertisement
6/9
এ ছাড়াও নিলাম পাইয়ে দেওয়ার জন্য বিএসএফ কর্তা সতীশকে আরও দশ শতাংশ কমিশন দিত এনামুল৷ নিলাম থেকে কেনা বেিশরভাগ গরু ইলামবাজারের হাটে নিয়ে যাওয়া হত৷ যার ফলে দু' ভাবে লাভবান হতেন অনুব্রতর মতো প্রভাবশালীরা৷ তথ্য- অমিত সরকার
advertisement
7/9
প্রথমত, লরি করে গরু বীরভূম জেলায় প্রবেশের জন্য টাকা আদায় করা হত৷ তার পরে আবার ইলামবাজার হাট থেকে সীমান্ত পার করতে সেফ প্যাসেজ করে দেওয়া বাবদ টাকা। তথ্য- অমিত সরকার
advertisement
8/9
অভিযোগ, হাট থেকে শুরু করে বাংলাদেশের গরু পাচারের ক্ষেত্রে যাতে কোনও সমস্যা না হয়, সেই কাজ দেখভাল করতো অনুব্রতর দেহরক্ষী সায়গল হোসেন। আর বীরভূমের পশু হাটগুলি পুরোপুরি এনামূল ঘনিষ্ঠ আব্দুল লতিফের নিয়ন্ত্রণে থাকত। তথ্য- অমিত সরকার
advertisement
9/9
যদিও সিবিআই-এর বেশির ভাগ প্রশ্নেরই জবাব অনুব্রত এড়িয়ে যাচ্ছেন বলে সূত্রের খবর৷ কোনও প্রশ্নেরই সেভাবে উত্তর দিচ্ছেন না তৃণমূল নেতা৷