Yasmeena Ali: আফগানিস্তানের একমাত্র অ্যাডাল্ট ফিল্মস্টার! ইয়াসমিনা এবার মুখ খুললেন তালিবানদের নিয়ে
- Published by:Siddhartha Sarkar
- news18 bangla
Last Updated:
Yasmeena Ali tells about Taliban: ইয়াসমিনা জানান, তিনি সে সময় দেখেছেন পুরুষ ছাড়া কোনও নারীকে ঘর থেকে বের হতে দেওয়া হত না। নারীদের সর্বদা রাখা হত পর্দার আড়ালে। এছাড়াও দেখেছেন ধর্ম না মানতে চাওয়া সাধারণ মানুষদের ওপর বর্বর অত্যাচার।
advertisement
1/5

একজন অ্যাডাল্ট তারকার জীবনে অনেক রকমের পর্দার আড়াল থাকে। এই তারকাদের অনেক বিষয়েই জীবনে আপোস করে চলতে হয়। যদিও অনেকেই মনে করেন যে অ্যাডাল্ট তারকাদের জীবনযাপন হয় তো বিলাসবহুল, বাস্তবটা কিন্তু ঠিক তার বিপরীত। সম্ভবত এই কারণেই অনেক অ্যাডাল্ট বা পর্ন তারকারা শেষ পর্যন্ত আত্মহত্যার পথ বেঁচে নেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় ইয়াসমিনা আলি (Yasmeena Ali), যাঁকে আফগানিস্তানের একমাত্র ‘পর্ন স্টার’ বলা হয়, সম্প্রতি তাঁর জীবনের কথা ফ্যানদের সঙ্গে শেয়ার করেছেন। Photo: Instagram
advertisement
2/5
ইয়াসমিনা, নিজেকে একজন আফগান মডেল এবং নারী অধিকার কর্মী বলে পরিচয় দেন। নিজের জীবন সম্পর্কে ফ্যানদের সামনে মুখ খুলতে গিয়ে তাঁর এই পেশায় আসা এবং জীবনের নানা অনুষঙ্গ নিয়ে আলোচনা করেছেন। বর্তমানে অবশ্য ইয়াসমিনা স্বাধীনভাবে তাঁর জীবন উপভোগ করছেন। আফগানিস্তানে খুব কঠোর পরিবেশে ও গোঁড়া পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন ইয়াসমিনা। তাঁর জীবন বদলে যায় যখন ১৯৯০-এর দশকে তালিবানদের হাতে কাবুল দখল হয়। অল্প বয়সেই ইয়াসমিনা তালিবানদের সন্ত্রাস দেখেছিলেন। Photo: Instagram
advertisement
3/5
ইয়াসমিনা জানান, তিনি সে সময় দেখেছেন পুরুষ ছাড়া কোনও নারীকে ঘর থেকে বের হতে দেওয়া হত না। নারীদের সর্বদা রাখা হত পর্দার আড়ালে। এছাড়াও দেখেছেন ধর্ম না মানতে চাওয়া সাধারণ মানুষদের ওপর বর্বর অত্যাচার। একই সঙ্গে ঠিকমতো পোশাক না পরলেও নারী-পুরুষ উভয়কেই চরম নির্যাতন করা হত। ইয়াসমিনার বয়স যখন ৯ বছর, তখন তাঁর পরিবার ব্রিটেনে পালিয়ে যায়। Photo: Instagram
advertisement
4/5
ইংল্যান্ডে আসার পর ইয়াসমিনার পরিচয় বদলে যায়। এখানেই তিনি পড়তে শিখেছেন। কিন্তু স্কুলে স্কার্ফ পরে আসায় অন্যান্য শিশুরা তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতে শুরু করে। তারা জানতে চেয়েছিল- কেন এই স্কার্ফ, এর অর্থ কী? লেখা-পড়ায় খুব ভালো হওয়ার কারণে ইয়াসমিান তাঁর স্কুলের শিক্ষকদের মধ্যেও বেশ প্রিয় হয়ে ওঠেন। Photo: Instagram
advertisement
5/5
ইয়াসমিনার বয়স যখন ১৯, তখন পরিবারের সদস্যরা তাঁর মতামতের তোয়াক্কা না করেই বিয়ে ঠিক করে ফেলেন। এই সময়েই ইয়াসমিনা বাড়ি ছেড়ে বেরিয়ে যান ও পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ বন্ধ করে দেন। পরিবারের লোকেরা যখন তাঁর জীবনের ভবিষ্যতের পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করার প্রয়োজন বুঝতে পারেননি, তখনই তিনি তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করেছিলেন। এখন অবশ্য ইয়াসমিনার অ্যাডাল্ট ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করা নিয়ে পরিবারের সদস্যদের কোনও আপত্তি আছে কি না সেই প্রশ্নটাও অবান্তর হয়ে গিয়েছে। পরিবারের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করেই ইসলাম ধর্মও ত্যাগ করেছিলেন ইয়াসমিনা, তার পর আর পিছনে ফিরে তাকাননি! Photo: Instagram