Kalpana Chawla: সুনীতা ফেরার আনন্দেই লুকিয়ে কল্পনার বিষাদ, ২২ বছর আগে ভয়ঙ্কর ঘটনার সাক্ষী হয়েছিল বিশ্ব! ঠিক কী হয়েছিল সে দিন?
- Published by:Soumendu Chakraborty
- news18 bangla
Last Updated:
দীর্ঘ ৯ মাস শেষে সুনীতারা ঘরে ফিরেছেন। উৎসবে মেতে উঠেছে গোটা বিশ্ব। মহাকাশ থেকে মর্ত্যে আগমনে রীতিমত আবেগপ্লুত হয়ে পড়েছেন বহু মানুষ।
advertisement
1/13

দীর্ঘ ৯ মাস শেষে সুনীতারা ঘরে ফিরেছেন। উৎসবে মেতে উঠেছে গোটা বিশ্ব। মহাকাশ থেকে মর্ত্যে আগমনে রীতিমত আবেগপ্লুত হয়ে পড়েছেন বহু মানুষ। (প্রতীকী ছবি)
advertisement
2/13
কিন্তু, সুনীতারা নিরাপদে পৃথিবীর বুকে ফিরলেও আজ থেকে ২৩ বছর আগে পৃথিবীর বুকে নামতে গিয়েই ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল নাসারই এক মহাকাশযান। ছাই হয়ে গিয়েছিলেন এমনই এক ভারতীয় বংশোদ্ভূত কন্যা। (প্রতীকী ছবি)
advertisement
3/13
সেবার মহাকাশযান কলম্বিয়ায় করে ফেরার কথা থাকলেও আর শেষে ফেরা হয়নি কল্পনার। (প্রতীকী ছবি)
advertisement
4/13
সময়টা ছিল ২০০৩ সালের ১ ফেব্রুয়ারি। মহাকাশ অভিযানের ইতিহাসে কলম্বিয়ার দুর্ঘটনা যেন এক ভয়ঙ্কর দুঃস্বপ্নের মতন। সেদিন ব্যর্থ হয়েছিল সমস্ত প্রযুক্তি, যন্ত্র সাড়া দেয়নি। থরথর করে কাঁপতে কাঁপতে গোটা কন্ট্রোল রুম দেখেছিল সাত সাতজন অত্যন্ত অভিজ্ঞ, দক্ষ ও প্রশিক্ষিত মহাকাশচারী কীভাবে মহাকাশের বুকেই চিরতরে হারিয়ে গেলেন। (প্রতীকী ছবি)
advertisement
5/13
এই দুর্ঘটনার পর স্তম্ভিত হয়ে গিয়েছিল বিশ্ববাসী। দুর্ঘটনার পরে টানা দু’বছর সব রকমের মহাকাশ অভিযান সম্পূর্ণ বন্ধ রেখেছিল নাসা। (প্রতীকী ছবি)
advertisement
6/13
২০০৩ সালে কলম্বিয়ার যে মহাকাশচারীরা সে দিন প্রাণ হারিয়েছিলেন, তাঁদের মধ্যে ছিলেন কলম্বিয়া মহাকাশযানের কম্যান্ডার রিক হাসব্যান্ড, ছিলেন পাইলট উইলিয়াম ম্যাককুল, পে লোড কম্যান্ডার মিশেল অ্যান্ডারসন, আয়ান রামান, ডেভিড ব্রাউন ও লরেল ক্লার্ক। এই মহাকাশচারীদের সঙ্গেই অনন্তে বিলীন হয়ে যান ভারতীয় বংশোদ্ভূত নভশ্চর ও মহাকাশবিজ্ঞানী কল্পনা চাওলাও। (প্রতীকী ছবি)
advertisement
7/13
গোটা পৃথিবী তাঁকে কল্পনা নামে ডাকলেও বাবা-মায়ের কাছে তিনি ছিলেন আদরের মন্টে। কিন্তু, মাত্র ৪২ বছরেই মহাকাশেই শেষ হয়ে যায় এই প্রতিভাবান নভশ্চরের জীবন। (প্রতীকী ছবি)
advertisement
8/13
২০০৩ সালের ১ ফেব্রুয়ারি অভিশপ্ত ওই দিনে ঠিক কী কী হয়েছিল তা নিয়ে দফায় দফায় বেশ কয়েকবার তদন্ত করেছে নাসা। সেই তদন্ত থেকেই উঠে এসেছে বেশ কিছু বিষয়। (প্রতীকী ছবি)
advertisement
9/13
তদন্ত থেকে উঠে আসা তথ্য বলছে, গণ্ডগোল শুরু হয় উৎক্ষেপণের ৮২ সেকেন্ড পর থেকেই। স্পেস সেফটি ম্যাগাজিনে লেখা হয়েছে, কলম্বিয়া ভেঙে পড়ার অন্যতম কারণ হল যান্ত্রিক ত্রুটি। (প্রতীকী ছবি)
advertisement
10/13
মহাকাশবিজ্ঞানের আরও উন্নতি সাধনের জন্যই মহাকাশচারীদের পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু মহাকাশযানে কী ধরনের বদল দরকার, তাতে তেমন গুরুত্ব দেওয়া হয়নি।(প্রতীকী ছবি)
advertisement
11/13
এদিকে হাইড্রলিক ট্যাঙ্কে লিক হতে শুরু করেছিল। গ্যাস বেরিয়ে আসছিল বাইরে। প্রবল ঘর্ষণে আর তাপে মুহূর্তে আগুন ধরে যায়। নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলে কলম্বিয়া। শব্দের চেয়ে ১৮ গুণ দ্রুত গতিতে ছুটছিল কলম্বিয়া। (প্রতীকী ছবি)
advertisement
12/13
সেই আগুনের রেখাই দেখা গিয়েছিল কলম্বিয়ার আকাশে। মহাকাশযান থেকে বেরনো বাষ্প জমাট বেঁধে মেঘের মতো সমাধি তৈরি করেছিল। সেখানেই ছাই হয়ে মিশে গেছিলেন কল্পনা চাওলা ও তাঁর ৬ সঙ্গী। (প্রতীকী ছবি)
advertisement
13/13
এর আগে ১৯৮৬ সালে উৎক্ষেপণের ৭৩ সেকেন্ডের মধ্যেই ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে গিয়েছিল নাসার মহাকাশযান ‘চ্যালেঞ্জার’। সেই ঘটনাও নাড়িয়ে দিয়েছিল মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসাকে। সেই দুর্ঘটনার পরে কলম্বিয়া-মহাকাশযানের বিপর্যয়ই ছিল সেই সময়ের সবচেয়ে বড় হৃদয়বিদারক ঘটনা। (প্রতীকী ছবি)