Love Affair: ২২ বছর ধরে শাশুড়ির সঙ্গে জামাইয়ের রোমান্স, হাতেনাতে ধরে ফেলল মেয়ে, শ্বশুর DNA টেস্ট করাতেই ভেঙে পড়ল সোনার সংসার
- Published by:Debalina Datta
- news18 bangla
Last Updated:
Sasuri Jamai: শাশুড়ির কোলেও জামাইয়ের সন্তান, চরম সত্যি জানতে পারলেন শ্বশুর, জানতে পারল বউও...
advertisement
1/11

সম্পর্ক এমন একটা শব্দ এরমধ্যে যেমন একে অপরের প্রতি ভালবাসা, শ্রদ্ধা, সম্মান থাকে ঠিক তেমনিই থাকে বিশ্বাস৷ কিন্তু বিদেশে সমাজের অনুশাসন এতটাই আলগা যে সম্পর্কের মধ্যে এতটাই নোংরামি আসে যা শুনলে হতবাক হয়ে যেতে হয়৷ এরকমই একটি জটিল ও নোংরা সম্পর্কের মধ্যে দিয়ে যাওয়া একজন মহিলা সোশ্যাল মিডিয়ায় সম্পর্কের ভয়াবহতার বর্ণনা দেন, যা শুনে নেটিজেনরাও হতবাক৷ মানুষের অত্যন্ত বিশ্বস্ততার সম্পর্কের মধ্যে থাকা দুটি সম্পর্ক তাঁর নিজের মা ও তাঁর বর তাঁরা দুজনে মিলে এমন খেলা খেলেছিলেন যে ঘোল খেয়ে যান ওই মহিলা৷ Photo -Representative (Meta AI)
advertisement
2/11
ওই মহিলা জানিয়েছিলেন তাঁর নিজের মায়ের সঙ্গে তাঁর নিজের স্বামীর ২২ বছর ধরে সম্পর্ক ছিল। একদিন সে নিজেই বেডরুমে দুজনকেই হাতেনাতে ধরে ফেলে।মেয়েটির বাবা এই মারাত্মক সত্যি জানতে পেরে চমকে যান৷ জামাইয়ের এই কুকীর্তির কথা জানতে পেরে শ্বশুরমশাই সঙ্গে সঙ্গে তাঁর ছোট সন্তানদের ডিএনএ পরীক্ষা করান। এরপরেই এমন এক গোপন সত্যি সামনে উন্মোচিত হয় যে পুরো পরিবারের বিশ্বাসের ভিতটাই টলে যায়৷ Photo- Representative
advertisement
3/11
সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম রেডিটে r/TrueOffMyChest নামে একটি গ্রুপ আছে। @blownupmarriage1 ব্যবহারকারী প্রায় ৩ বছর আগে একটি দীর্ঘ পোস্ট লিখেছিলেন এবং তাঁর পরিবারের চরমতম বিশ্বাসঘাতকতার দিকটি তুলে ধরেছিলেন৷
advertisement
4/11
৪০ বছর মহিলা জানান যে তাঁর মা এবং তাঁর স্বামীর মধ্যে ২২ বছর ধরে প্রেমের সম্পর্ক ছিল। ওই মহিলা এবং তাঁর বর্তমান স্বামী যিনি আগে বয়ফ্রেন্ড ছিলেন তাঁরা ১৫ বছর বয়স থেকেই প্রেমিক-প্রেমিকা ছিলেন। ১৭ বছর বয়সে যখন মহিলাটি গর্ভবতী হন, তখন তাঁর বাবা-মা তাঁদের দুজনকেই তাঁদের বাড়িতে থাকতে দেন৷
advertisement
5/11
১৮ বছর বয়সে দু'জনের বিয়ে হয়। বিয়ের পর বাবা তার মেয়ে এবং জামাইয়ের জন্য বাড়ির পাশে একটি বাড়ি কিনে দিয়েছিলেন, যেখানে তাঁরা একসঙ্গে সংসার শুরু করেছিলেন। Photo- Representative
advertisement
6/11
ডিএনএ পরীক্ষায় উন্মোচিত বড় রহস্যমহিলাটির মোট ৬ ভাইবোন ছিল। যে সময় তিনি এই কঠিন সত্যির মুখোমুখি হন তখন তাঁর নিজের ৪টি সন্তান ছিল এবং তিনি ৭ মাসের প্রেগন্যান্ট ছিলেন। মহিলা জানিয়েছেন যে একবার তিনি তাঁর বন্ধুদের সঙ্গে বেড়াতে গিয়েছিলেন। কিন্তু নির্ধারিত দিন যখন ভ্রমণ শেষ হওয়ার কথা ছিল তাঁর একদিন আগে তিনি বাড়ি ফিরে এসেছিলেন। বেডরুমে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সে তাঁর মা এবং স্বামীকে আপত্তিকর অবস্থায় দেখতে পায়। এই দেখে তিনি অজ্ঞান হয়ে যান৷ Photo- Representative
advertisement
7/11
তিনি তাঁর স্বামীকে জিজ্ঞাসা করেন যে তাঁদের মধ্যে এইভাবে কতদিন ধরে সম্পর্ক চলছে, স্বামী তাঁকে জানায় যে তাঁদের বিয়ের আগে থেকেই এই সম্পর্ক চলছিল। এ থেকে মহিলা সন্দেহ করেন যে এটাও হতে পারে যে তাঁর দুই ছোট যমজ ভাই এবং সবচেয়ে ছোট ভাই হয়ত তাঁর স্বামীরই সন্তান। Photo- Representative
advertisement
8/11
যখন মহিলাটি তার বাবাকে এই কথাটি জানালেন, তখন তিনিও সম্পূর্ণরূপে ভেঙে পড়লেন এবং তাঁর ছোট ভাইদের ডিএনএ পরীক্ষার দাবি করতে শুরু করলেন। যখন তাদের ডিএনএ পরীক্ষা করা হয়, তখন জানা যায় যে তাঁর যমজ ভাইরা তাঁর স্বামীরই সন্তান। Photo- Representative
advertisement
9/11
এরপর মহিলা তাঁর পুরো পরিবারকে এই অবৈধ প্রেমের সম্পর্কের ঘটনাটি জানায়। এরপর মেয়েটির বাবা নিজের স্ত্রীকে অর্থাৎ ওই মহিলার মাকে বাড়ি থেকে বের করে দেন৷ এরপর সেই মহিলা নিজের বোনের সঙ্গে থাকতে যান, এবং মহিলার সঙ্গে তাঁর স্বামীর ডিভোর্স প্রক্রিয়াও শুরু হয়৷ Photo- Representative
advertisement
10/11
সোশ্যাল মিডিয়ায় মানুষ মহিলাকে সমর্থন করেছেএই পোস্টে মহিলাটি আরও অনেক তথ্য দিয়েছেন, যা বেশ অদ্ভুত। তার পোস্টটি ভাইরাল হয়ে যায় এবং ২৯ হাজারেরও বেশি লাইক পায় এবং হাজার হাজার মানুষ এতে মন্তব্য করে। Photo- Representative
advertisement
11/11
মহিলাটি পোস্টে বলেছেন যে তাঁর মা পুরো দোষ তাঁর উপরেই চাপিয়ে দিয়েছেন এবং বলছেন যে মেয়েটিই তাঁর পরিবারকে নষ্ট করেছে৷ এই ঘটনার কারণে তিনি তার চাকরিও হারিয়েছেন। নেটিজেনরা মহিলাটিকে সমর্থন করেন এবং বলেন যে মেয়েটি কোনও ভুল করেনি, তাঁর মা এবং স্বামী প্রতারক ছিল এবং সে সঠিক পদক্ষেপই নিয়েছিল। Photo- Representative