রাফাল, F-৩৫, সুখোই সব ফেল! এখন দুনিয়া কাঁপাচ্ছে চিনের ‘অদৃশ্য বুলেট’! ব্রহ্মোসও এর কাছে শিশু!
- Published by:Tias Banerjee
Last Updated:
ভারতের কাছে অত্যাধুনিক রাফাল জেট আছে, ব্রহ্মোসের মতো বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র আছে। কিন্তু চিন তৈরি করেছে এমন এক ভয়ঙ্কর অস্ত্র, যা রীতিমতো বিশ্বকে কাঁপিয়ে তুলেছে।
advertisement
1/14

ভারতের কাছে অত্যাধুনিক রাফাল জেট আছে, ব্রহ্মোসের মতো বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র আছে। কিন্তু চিন তৈরি করেছে এমন এক ভয়ঙ্কর অস্ত্র, যা রীতিমতো বিশ্বকে কাঁপিয়ে তুলেছে।
advertisement
2/14
এমনকি F-35, Sukhoi-57-এর মতো আধুনিক যুদ্ধবিমানগুলোকেও মুহূর্তে মাটিতে নামিয়ে আনতে পারে এই অস্ত্র। দেখে নিন এতে কোন ভয় বাড়ছে বিশ্বে!
advertisement
3/14
অপারেশন সিঁদুর অভিযানে ভারতের ব্রহ্মোস তার শক্তির প্রমাণ রেখেছে গোটা দুনিয়ার সামনে। কিন্তু পৃথিবী ব্রহ্মোসেই থেমে নেই। এখন সামনে এসেছে এমন এক ক্ষেপণাস্ত্র, যার সামনে ব্রহ্মোস যেন শিশু!
advertisement
4/14
আমরা কথা বলছি চিনের নতুন Beyond Visual Range (BVR) মিসাইলের, যার গতি এবং পাল্লা শুনে মাথা ঘুরে যাওয়ার জোগাড়।
advertisement
5/14
এই BVR মিসাইলের গতি ৫ ম্যাক অর্থাৎ প্রায় ৬১১২ কিমি/ঘণ্টা। এর পাল্লা? অবিশ্বাস্য ১০০০ কিমি! এটা একটি এয়ার-টু-এয়ার ক্ষেপণাস্ত্র। অর্থাৎ আকাশে উড়ন্ত শত্রু বিমানের উপর নির্ভুলভাবে আঘাত হানার ক্ষমতা রাখে।
advertisement
6/14
এটি এমন একটি অস্ত্র, যা F-35, F-22 Raptor, B-21 Raider-এর মতো ৫ম প্রজন্মের স্টিলথ জেটকেও ধ্বংস করতে সক্ষম। রাফাল, সুখোই বা তেজসের মতো ৪.৫ প্রজন্মের জেট তো এই ক্ষেপণাস্ত্রের সামনে শুধুই কাঠপুতুল।
advertisement
7/14
চিন পরিকল্পনা করেছে এই মিসাইল মোতায়েন করবে তাইওয়ান স্ট্রেইট এবং দক্ষিণ চিন সাগর অঞ্চলে। এটা এখন বিশ্বের অন্যতম বিপজ্জনক এবং সর্বাধুনিক অস্ত্র বলে ধরা হচ্ছে।
advertisement
8/14
কেন এত গুরুত্বপূর্ণ এই ক্ষেপণাস্ত্র? BVR প্রযুক্তি নতুন নয়। আমেরিকা, রাশিয়া এমনকি ভারতও এমন প্রযুক্তিতে কাজ করছে। রাশিয়ার R-37M ও আমেরিকার AIM-174B আছে, যাদের পাল্লা ৩৫০–৪০০ কিমি।
advertisement
9/14
ভারত তৈরি করছে Astra Mk-3, যার লক্ষ্যমাত্রা ওই একই রেঞ্জ। কিন্তু চিন যদি সত্যিই ১০০০ কিমি রেঞ্জের BVR বানিয়ে ফেলে, তাহলে আঞ্চলিক সামরিক ভারসাম্য ভেঙে পড়বে।
advertisement
10/14
কতটা বিপদ ভারতের জন্য? এই মিসাইল ব্যবস্থার কারণে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে পড়বে – ভারত, জাপান, তাইওয়ান এবং আমেরিকা। ভারতের পুরো এয়ার ডিফেন্স ও এয়ার প্যাট্রোল কৌশলই চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে।
advertisement
11/14
ভারত এখনও কেবল Astra Mk-1 তৈরি করেছে (রেঞ্জ: ৮০–১১০ কিমি)। Mk-2 প্রায় শেষ পর্যায়ে, কিন্তু Mk-3 এখনও পরীক্ষাধীন। যদিও ২০২২ সালে ভারত সরকার ৩,০০০ কোটি টাকায় Astra Mk-1 কেনার অনুমোদন দিয়েছে এবং কিছু Sukhoi-30-এ বসানো হয়েছে।
advertisement
12/14
কী এই BVR প্রযুক্তি? BVR (Beyond Visual Range) মানে দৃষ্টিসীমার বাইরে থেকে শত্রুকে লক্ষ্য করা। সাধারণত একজন পাইলট খালি চোখে ৩৭ কিমির বেশি লক্ষ্য করতে পারেন না। কিন্তু BVR মিসাইল অদৃশ্য শত্রুকে দূর থেকে সনাক্ত করে আঘাত হানতে সক্ষম।
advertisement
13/14
এগুলি "ফায়ার অ্যান্ড ফরগেট" ধরনের অস্ত্র – লক্ষ্য খুঁজে নিয়ে স্বয়ংক্রিয়ভাবে হামলা করে। ভারতের Astra এই প্রযুক্তির ওপর নির্ভর করেই তৈরি।
advertisement
14/14
চিনের এই ক্ষেপণাস্ত্র সত্যিই যদি সফল হয়, তাহলে ভারত সহ গোটা এশিয়া এবং বিশ্বের প্রতিরক্ষা কৌশল পাল্টে যাবে। আর ভারতের সামনে তৈরি হবে নতুন চাপ—শুধু যুদ্ধক্ষেত্রে নয়, প্রযুক্তি ও প্রতিরক্ষা গবেষণাতেও।