PM Modi in China: মোদির হাত ধরে জিনপিং-পুতিন! জমে গেল খেলা, ভারতের হাতে-পায়ে ধরা শুরু আমেরিকার, জব্দ ট্রাম্প
- Published by:Pooja Basu
- news18 bangla
Last Updated:
তিন নেতার এক মঞ্চে উপস্থিতির কারণে আমেরিকার উদ্বেগ এখন স্পষ্টভাবে দৃশ্যমান এবং এখন ওয়াশিংটন ভারতের সঙ্গে তাঁর বন্ধুত্বের গুরুত্ব প্রকাশ্যে গণনা শুরু করেছে।
advertisement
1/6

চিনের তিয়ানজিনে সাংহাই সহযোগিতা সংস্থা (এসসিও) শীর্ষ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন এবং চিনা রাষ্ট্রপতি শি জিনপিংয়ের বৈঠক আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। (Photo Courtesy-Narendra Modi X Handle)
advertisement
2/6
তিন নেতার এক মঞ্চে উপস্থিতির কারণে আমেরিকার উদ্বেগ এখন স্পষ্টভাবে দৃশ্যমান এবং এখন ওয়াশিংটন ভারতের সঙ্গে তাঁর বন্ধুত্বের গুরুত্ব প্রকাশ্যে গণনা শুরু করেছে।(Photo Courtesy-Narendra Modi X Handle)
advertisement
3/6
নয়াদিল্লিতে অবস্থিত মার্কিন দূতাবাস ভারতের সঙ্গে বন্ধুত্বের কথা তুলে ধরে একটি দীর্ঘ পোস্ট লিখেছে। সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম X-এ একটি পোস্টে মার্কিন দূতাবাস বলেছে, 'ভারত-মার্কিন অংশীদারিত্ব হল একবিংশ শতাব্দীর সংজ্ঞায়িত সম্পর্ক। এই অংশীদারিত্ব ক্রমাগত নতুন উচ্চতা স্পর্শ করছে এবং এর ভিত্তি হল আমাদের উভয় দেশের জনগণের স্থায়ী বন্ধুত্ব।'
advertisement
4/6
শুধু তাই নয়, মার্কিন বিদেশমন্ত্রী মার্কো রুবিও একটি বিবৃতি জারি করে বলেছেন যে 'ভারত ও আমেরিকার জনগণের মধ্যে এই গভীর বন্ধুত্ব আমাদের অংশীদারিত্বের ভিত্তি। এটিই আমাদের এগিয়ে নিয়ে যায় এবং আমাদের অর্থনৈতিক অংশীদারিত্বের অপরিসীম সম্ভাবনাগুলিকে উপলব্ধি করে।'
advertisement
5/6
বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, এসসিও শীর্ষ সম্মেলনে মোদি-পুতিন-জিনপিংয়ের মধ্যে যে ধরণের ইতিবাচক বার্তা এসেছে তা আমেরিকার উপর চাপ বাড়িয়েছে। রাশিয়া-চিনের সাথে ভারতের ক্রমবর্ধমান ঘনিষ্ঠতা ওয়াশিংটনকে বুঝতে সাহায্য করেছে যে এশিয়ায় তার স্বার্থ রক্ষা করতে হলে তাকে ভারতের সাথে সম্পর্ক জোরদার করতে হবে।
advertisement
6/6
আসলে, সম্প্রতি হোয়াইট হাউস রাশিয়া থেকে ভারতের তেল কেনার বিষয়ে বেশ কয়েকটি তীব্র মন্তব্য করেছে। কিন্তু এখন এসসিও শীর্ষ সম্মেলনের ছবিগুলি সমীকরণটি বদলে দিয়েছে। এই কারণেই আমেরিকা এখন ভারত-মার্কিন সম্পর্ককে "একবিংশ শতাব্দীর সংজ্ঞায়িত অংশীদারিত্ব" বলতে বাধ্য হচ্ছে।