ISIS Link in Kabul Airport Blast: আত্মঘাতী বিস্ফোরণের পরই এলোপাথাড়ি গুলি, কাবুল বিমানবন্দরে ISIS-এর 'কমপ্লেক্স অ্যাটাক'?
- Published by:Raima Chakraborty
- news18 bangla
Last Updated:
সাধারণত এই কৌশলে হামলা চালিয়ে থাকে আইসিস অর্থাৎ ইসলামিক স্টেট জঙ্গিগোষ্ঠী (ISIS Link in Kabul Airport Blast)।
advertisement
1/6

কিছুদিন ধরেই এমন আশঙ্কার কথা শোনা গিয়েছিল পেন্টাগনের রিপোর্টে। বৃহস্পতিবার সন্ধেয় সেই আশঙ্কাই সত্যি হল। জোড়া আত্মঘাতী বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল আফগানিস্তানের কাবুলের হামিদ কারজাই বিমানবন্দর (Kabul Airport Blast)। নিহত হয়েছেন শিশু-সহ অন্তত ১৩ জন। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে খবর।
advertisement
2/6
বিস্ফোরণের পরই বিমানবন্দরের বাইরে এলোপাথাড়ি গুলি চালানো হয়। আহত হয়েছেন তিন মার্কিন সেনা। ঘটনার পরই জরুরি বৈঠকে বসেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। সামরিক বিশেষজ্ঞদের একাংশের দাবি, সাধারণত এই কৌশলে হামলা চালিয়ে থাকে আইসিস অর্থাৎ ইসলামিক স্টেট জঙ্গিগোষ্ঠী (ISIS Link in Kabul Airport Blast)।
advertisement
3/6
কিছুদিন আগেই পেন্টাগন দাবি করেছিল, নাগরিকদের দেশে ফেরানোর সময় কাবুল বিমাবন্দরে হামলা চালাতে পারে আইসিস। এমনকী আইসিসও এমন হুমকি দিয়েছিল বলে খবর। এর পরই বৃহস্পতিবার 'কমপ্লেক্স অ্যাটাক'-এর ধাঁচে হামলা। ফলে স্বাভাবিকভাবেই আইসিসের দিকে আঙুল উঠছে।
advertisement
4/6
আমেরিকার দাবি, আফগানিস্তানে আইএসের 'খোরাসান' শাখা সংগঠন এই হামলা চালিয়ে থাকতে পারে। পেন্টাগনের প্রেস সেক্রেটারি জন কিরবি ট্যুইট করে কাবুল বিমানবন্দরের বাইরে বিস্ফোরণের খবর স্বীকার করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, 'আমরা নিশ্চিত করছি, কাবুল বিমানবন্দরের বাইরে বিস্ফোরণ হয়েছে। এখনও পর্যন্ত নিশ্চিতভাবে বলা যাচ্ছে না কতজনের মৃত্যু হয়েছে। আমাদের কাছে যখনই নিশ্চিত খবর আসবে, তখনই আমরা তা জানাব।'
advertisement
5/6
প্রথমে আত্মঘাতী বোমা বিস্ফোরণ। তার পরেই এলোপাথাড়ি গুলি। এই ধরনের হামলা চালানোর কায়দা সামরিক বিশেষজ্ঞদের মতে, আইসিস জঙ্গিগোষ্ঠীর। দু'দিক থেকে চাপে ফেলতেই এভাবে শিকার করতে পছন্দ করে এই জঙ্গি গোষ্ঠী। এতে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ সবচেয়ে বেশি হওয়ার আশঙ্কা থাকে।
advertisement
6/6
সামরিক বিশেষজ্ঞদের প্রাথমিক অনুমান, কাবুল বিমানবন্দরেও ঠিক তাই ঘটেছে। আফগানিস্তান ছাড়তে চেয়ে বিমানবন্দরের অ্যাবি গেটের বাইরে জড়ো হয়েছিলেন প্রচুর মানুষ। ওই এলাকা তখনও আমেরিকার সেনার দখলেই ছিল। সেখানেই হয় প্রথম আত্মঘাতী বিস্ফোরণ। গেটের বাইরে দাঁড়িয়ে থাকা জনতা পালাতে আরম্ভ করতেই তাঁদের উপর নির্বিচারে গুলি চালানো শুরু হয়েছিল, এমনটাই দাবি এক প্রত্যক্ষদর্শীর।