কেমব্রিজে বাঙালিদের ২০ বছরের দুর্গাপুজো, যেন বনেদি এক যৌথ পরিবার
- Published by:Teesta Barman
- news18 bangla
Last Updated:
পুজোর সময়ে তাঁরা একটি শারদীয়াও প্রকাশ করেন। নাম, 'কথন'। এই পত্রিকারও বেশ বয়স এবং নামডাক হয়েছে সে দেশে।
advertisement
1/7

২০ বছরে পা দিল কেমব্রিজের বাঙালিদের দুর্গাপুজো। বাংলা থেকে হাজার হাজার মাইল দূরে সমুদ্র পেরিয়ে মা দুর্গাকে একই ভাবে বরণ করে আনা হয়, আবার বিসর্জনও দেওয়া হয়। এ বরাও তার অন্যথা হয়নি। আইসিএফ সংগঠন অর্থাৎ ICS (Indian Cultural Society)-র পক্ষ থেকে আয়োজন করা হয়েছে দুর্গাপুজোর।
advertisement
2/7
২০০২ সালে স্বল্প সংখ্যক সদস্য নিয়ে শুরু হয় এই যৌথ-পারিবারিক যাত্রা। ধীরে ধীরে শাখা-প্রশাখা বিস্তার করে ক্রমবর্ধমান যৌথ-পরিবার আজ এক মহীরুহ। ক্যাম নদীর তীরের এই পুজো আজ ইংল্যান্ডের অন্যতম আকর্ষণীয় পূজামণ্ডপ।
advertisement
3/7
নিজস্ব কোনও পুজো-প্রাঙ্গন না থাকায় প্রতি বছরই যে কোনও শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানকে সাময়িক পূজামণ্ডপ বানিয়ে তোলেন তাঁরা।
advertisement
4/7
তবে চারদিনের মাতৃ-বন্দনা আড়াই দিনেই সেরেছেন তাঁরা। পঞ্জিকা নির্ধারিত দিন অনুযায়ী তাঁদের পুজো সম্ভব নয় বলেই জানান তাঁরা। মহালয়ার পরেই সাপ্তাহিক ছুটিতে দেবীকে আহ্বান জানান বাসিন্দারা।
advertisement
5/7
কেমব্রিজের মৃন্ময়ী-মায়ের চিন্ময়ী-রূপে আরাধনার তিনটি আকর্ষণীয় বৈশিষ্ট্য, মণ্ডপসজ্জা, মহাভোগ-প্রসাদ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। স্থানীয় ব্যবসায়ীদের অনুপ্রাণিত করবার জন্য মণ্ডপ-প্রাঙ্গনে অস্থায়ী-দোকান তৈরির আহ্বান জানানো হয়।
advertisement
6/7
পুজোর সময়ে তাঁরা একটি শারদীয়াও প্রকাশ করেন। নাম, 'কথন'। এই পত্রিকারও বেশ বয়স এবং নামডাক হয়েছে সে দেশে।
advertisement
7/7
করোনাকে উপেক্ষা করে ২০২০ সালেও পুজো করেছিলেন তাঁরা। তবে ডিজিটাল মাধ্যমের সাহায্যে। এ বার তাই দ্বিগুন আনন্দে পুজো করেছেন প্রবাসী বাঙালিরা।