Drone Attack: মসজিদের মধ্যেই ভয়াবহ ড্রোন হামলা! মুহূর্তে মৃত্যুমিছিল, অন্তত ৭৮ জনের মৃত্যু! কোথায় কারা হামলা চালাল জানেন? শুনে চমকে উঠবেন
- Published by:Suman Biswas
- news18 bangla
Last Updated:
Drone Attack: নামাজের সময়ে এই হামলা হয়েছে বলে জানিয়েছেন দারফুরের এক শীর্ষ স্বাস্থ্য কর্তা।
advertisement
1/7

দীর্ঘদিন ধরেই গৃহযুদ্ধে বিধ্বস্ত সুদান। পরিস্থিতি আপাতত হাতের বাইরে। এর মাঝেই সুদানের দারফুর অঞ্চলের এল ফাশের শহরের একটি মসজিদে ড্রোন হামলা চালানোর অভিযোগ উঠল প্যারামিলিটারি র‍্যাপিড সাপোর্ট ফোর্সের বিরুদ্ধে (আরএসএফ)।
advertisement
2/7
যদিও তারা সেই হামলার কথা স্বীকার করেনি। প্রকাশ্যে এই বিষয়ে বিবৃতিও জারি করেনি প্যারামিলিটারি র‍্যাপিড সাপোর্ট ফোর্সের মুখপাত্র। জানা গিয়েছে, ওই মসজিদে ড্রোন হামলার জেরে মৃত্যু হয়েছে কমপক্ষে ৭৮ জনের। জখম ২০।
advertisement
3/7
শুক্রবার ভোরের (স্থানীয় সময়) নামাজের সময়ে এই হামলা হয়েছে বলে জানিয়েছেন দারফুরের এক শীর্ষ স্বাস্থ্য কর্তা। হামলা প্রসঙ্গে এক স্থানীয় বাসিন্দা জানিয়েছেন, নামাজের সময় মসজিদে ড্রোন আছড়ে পড়ে। চোখের পলকে অনেক মানুষ হতাহত হন।
advertisement
4/7
সুদানের দারফুর অঞ্চলের দখল নিয়ে সেনাবাহিনীর সঙ্গে দুই বছরের বেশি সময় ধরে আরএসএফের লড়াই চলছে। দারফুর অঞ্চলের এল–ফাশের শহরটি সেনাবাহিনীর অন্যতম শক্ত ঘাঁটি। শহরটির পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ নিতে অগ্রসর হচ্ছে প্যারামিলিটারি র‍্যাপিড সাপোর্ট ফোর্সের আরএসএফ।
advertisement
5/7
চলতি সপ্তাহে নতুন করে শহরে হামলা শুরু করেছে আরএসএফ। শহরের বাইরে অবস্থিত বাস্তুচ্যুতদের শিবিরে ভয়াবহ হামলার খবর পাওয়া গেছে। ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ের হিউম্যানিটারিয়ান রিসার্চ ল্যাবের (এইচআরএল) বিশ্লেষণ অনুযায়ী স্যাটেলাইট ছবিতে দেখা গেছে, শিবিরটির বড় অংশ এখন আরএসএফের নিয়ন্ত্রণে।
advertisement
6/7
সুদানের বিশ্লেষক ও অধিকারকর্মীদের আশঙ্কা, সাধারণ নাগরিকরা আরএসএফের রোষের শিকার হতে পারেন। কারণ তাদের অধিকাংশই আধাসামরিক বাহিনীটির দৃষ্টিতে শত্রু জনগোষ্ঠীর অংশ। জাতিসংঘের এক প্রতিবেদনে সতর্ক করে বলা হয়, সংঘাত ক্রমশ জাতিগত রূপ নিচ্ছে এবং প্রতিপক্ষকে সহযোগিতার অভিযোগে দুপক্ষই সাধারণ মানুষের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ছে।
advertisement
7/7
জাতিসংঘ এবং অন্যান্য সংস্থার নথিতে দেখা গিয়েছে, দখলকৃত এলাকায় অ-আরব সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে জাতিগত নির্মূলনীতি চালাচ্ছে আরএসএফ। সম্প্রতি ডক্টরস উইদাউট বর্ডার্স জানিয়েছে, আল-ফাশেরকে অ-আরব জনগোষ্ঠীমুক্ত করার পরিকল্পনার কথা প্রকাশ্যেই ঘোষণা করেছে গোষ্ঠীটি। অবশ্য এসব অভিযোগ বরাবরই অস্বীকার করে এসেছে আরএসএফ। তাদের দাবি, কোনও জাতিগত সংঘাতে তারা জড়িত নয়।