Disease: কোভিডেই শেষ নয়! চিনের রহস্যময় নিউমোনিয়া থেকে অ্যাডিনো, ২০২৩ দেখেছে বিপদের কোন কোন ‘বীজ’?
- Published by:Ankita Tripathi
- news18 bangla
Last Updated:
কোভিড ১৯ আজও উস্কে দেয় বিভীষিকাময় অতীতের স্মৃতি। তবে, সবই কি অতীত? '২০ পেরিয়ে '২৩ এলেও পিছু ছাড়ছে না আতঙ্ক।
advertisement
1/8

লকডাউন, কোয়ারান্টিন, মাস্ক। ২০২০ সালে মানবজীবনে হঠাত্ করেই ঢুকে পড়ে এইসব শব্দ। রাতারাতি বদলে যায় বহু মানুষের জীবন, অভ্যাস, এমনকি কিছুক্ষেত্রে জীবিকাও। সৌজন্যে এক আনুবীক্ষনিক ভাইরাস, করোনা। স্বজন হারানোর হাহাকার থেকে নিজের বাড়িতেই একঘরে বন্দি থাকা। কোভিড ১৯ আজও উস্কে দেয় বিভীষিকাময় অতীতের স্মৃতি। তবে, সবই কি অতীত? '২০ পেরিয়ে '২৩ এলেও পিছু ছাড়ছে না আতঙ্ক।
advertisement
2/8
নতুন করে ফিরেছে করোনা। শিশুরা আক্রান্ত হয়েছে অ্যাডিনো ভাইরাসে। ২০২৩ সালে কোন রোগেরদের আক্রমণ দেখেছে মানবজীবন? রইল তালিকা।
advertisement
3/8
করোনা JN.1 ভ্যারিয়েন্ট: ফের আতঙ্ক বাড়াচ্ছে করোনা। বছর শেষের আনন্দ, উদযাপনের মাঝেই চোখ রাঙাচ্ছে কোভিড। করোনার নয়া ভ্যারিয়েন্ট JN.1-এর হঠাৎই বাড়তে শুরু করেছে দেশে। ক্রিস মাস, নতুন বছরের ছুটির মাঝেই ফিরিয়ে আনতে হবে পুরনো অভ্যাস। ভিড়-ভাট্টায় ফের মাস্ক পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। তবে এই নতুন ভ্যারিয়েন্ট আতঙ্কিত না হতেও পরামর্শ চিকিত্সকদের।
advertisement
4/8
স্ক্রাব টাইফাস: ২০২৩ সালেও পশ্চিমবঙ্গে বেশ কিছু এলাকায় হানা দিয়েছে স্ক্রাব টাইফাস। বিশেষত বর্ষাকালে বাড়ে এই রোগের প্রভাব। এঁটুলি পোকার মতো দেখতে ট্রম্বিকিউলিড মাইটস বা টিক-এর মতো এক প্রকার পরজীবী পোকার কামড় থেকেই এই রোগ ছড়ায়।
advertisement
5/8
পোকাগুলির আকার ০.২ মিলিমিটার থেকে ০.৪ মিলিমিটার পর্যন্ত হয়। জ্বর, মাথাব্যথা খুবই সাধারণ লক্ষণ দেখালেও স্ক্রাব টাইফাস মারাত্মক হয়ে উঠতে পারে। '২৩ সালেও বেশ কিছু শিশুর স্ক্রাব টাইফাসে আক্রান্ত হওয়ার খবর পাওয়া গিয়েছিল।
advertisement
6/8
অ্যাডিনো ভাইরাস: ২০২৩ সালের শুরুর দিকেই বাড়তে শুরু করেছিল এই ভাইরাসের প্রভাব। বহু শিশু অ্যাডিনো ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়। সদ্যজাতের দেহেই মূলত থাবা বসায় অ্যাডিনো। এর প্রভাবে শিশুর মৃত্যুও হতে পারে।
advertisement
7/8
চিনের রহস্যময় রোগ: চিনের উহান থেকেই বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে পড়েছিল অতিমারী করোনা। ফের চিনে ছড়াচ্ছে রহস্যজনক রোগ। এক অজানা নিউমোনিয়াতে আক্রান্ত হতে শুরু করে সেদেশের শিশুরা। স্বাভাবিক ভাবেই সেই রহস্যময় নিউমোনিয়ায় পা রেখেছে ভারতেও।
advertisement
8/8
ডিজ়িজ় এক্স: একসময় এই ভাইরাস সম্পর্কে কোনও তথ্যই ছিল না বিজ্ঞানীদের কাছে। তাই অজানা রোগের নাম দেওয়া হয়েছিল ‘ডিজ়িজ় এক্স’। ২০২৩ সালেই জোর কদমে মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে এই ভাইরাস। ইবোলা, জ়িকা, সারসের মতো রোগের পাশাপাশি ‘ডিজ়িজ় এক্স’ নিয়েও সতর্ক করেছে ‘হু’।