Bangladesh Election 2024: বাংলাদেশে আজ ভোট, কত আসনে? সরকার গঠনেই বা কত সিট প্রয়োজন? হাসিনার বড় চ্যালেঞ্জ
- Published by:Suman Biswas
- news18 bangla
Last Updated:
Bangladesh Election 2024: সংরক্ষিত আসনের মহিলা সদস্যরা নির্বাচিত হন সাংসদদের ভোটে। সেখানে নির্বাচিত ৩০০ সংসদ সদস্যের ভোটে অর্থাৎ পরোক্ষ নির্বাচন পদ্ধতিতে নির্বাচিত হন মহিলা প্রার্থীরা।
advertisement
1/6

ভারতের প্রতিবেশী রাষ্ট্র বাংলাদেশে আজ নির্বাচন। জাতীয় সংসদ বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আইনসভা। এই আইনসভা এক কক্ষ বিশিষ্ট। বাংলাদেশে সংসদে সদস্য সংখ্যা হতে পারবে ৩৫০ জন। এর মধ্যে ৩০০ জন সংসদ সদস্য জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত হয়ে থাকেন। অবশিষ্ট ৫০টি আসন মহিলাদের জন্য সংরক্ষিত।
advertisement
2/6
সংরক্ষিত আসনের মহিলা সদস্যরা নির্বাচিত হন সাংসদদের ভোটে। সেখানে নির্বাচিত ৩০০ সংসদ সদস্যের ভোটে অর্থাৎ পরোক্ষ নির্বাচন পদ্ধতিতে নির্বাচিত হন মহিলা প্রার্থীরা।
advertisement
3/6
বাংলাদেশে সরকার গঠনের জন্য মোট আসনের অর্ধেকের বেশি আসনে সদস্য থাকতে হয়। তবে, মহিলাদের জন্য যে ৫০টি আসন থাকে তা সরকার গঠন করার সময়ে বিবেচনায় আনা হয় না। সংসদের ৩০০টি আসনের মধ্যে অর্ধেকের বেশি অর্থাৎ ১৫১টি বা তার বেশি আসনে যে দল জয়ী হন তারাই সরকার গঠন করেন। জোটগত ভাবেও ১৫০টির বেশি আসন নিয়ে সরকার গঠিত হতে পারে। নির্বাচিত প্রতিনিধিগণ পাঁচ বছরের জন্য নির্বাচিত হন।
advertisement
4/6
২০১৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লিগের মোট সদস্য ছিলেন ৩০৫ জন। এর মধ্যে ২৫৮জন সরাসরি নির্বাচনে জিতে এসেছিলেন। সব মিলিয়ে, ২০১৮-র নির্বাচনে বিরোধীদের তরফে সংসদ সদস্য হন মাত্র ৪৫ জন। এদের মধ্যে ২৭ জনই জাতীয় পার্টি (এরশাদ)-র। ওই নির্বাচনে আওয়ামী লিগ ও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) নেতৃত্বে গঠিত মহাজোট ও জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট জোট সহ বাংলাদেশের মোট ৩৯টি দল অংশগ্রহণ করে।
advertisement
5/6
১,৮৪৮ জন প্রার্থী নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন সেই নির্বাচনে। তাঁদের মধ্যে ১২৮ জন নির্দল প্রার্থী ছিলেন। গত নির্বাচনে ৪ জন নির্দল সংসদ সদস্য হন। ২০১৮ সালের নির্বাচনেই বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো ইভিএম ব্যবহার করা হয়েছিল। ৬টি আসনে ইভিএম ব্যবহার করা হয়েছিল ওই নির্বাচনে।
advertisement
6/6
২০১৪ সালে বাংলাদেশে দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন বয়কট করে বিএনপি। যার ফলে ৩০০টি আসনের মধ্যে ২৩৪টি আসন আওয়ামী লিগ লাভ করে। এর মধ্যে ১৫৩টি আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় আওয়ামী লিগের নেতৃত্বাধীন মহাজোটের প্রার্থীরা নির্বাচিত হন। এবারও বাংলাদেশের নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করেছে বিএনপি। বাংলাদেশে নিরপেক্ষ এবং অবাধ নির্বাচন ‘তদারকি সরকারের’ অধীনে করতে হবে বলে দাবি করেছে বিএনপি।