Sushmita Sen Bengali Food : হার্ট অ্যাটাকের আগে কী করতেন! সুস্মিতার মুখে দুই ‘অস্বাস্থ্যকর’ বাঙালি খাবারের নাম, যা তিনি রোজ...
- Published by:Teesta Barman
- news18 bangla
Last Updated:
Sushmita Sen Bengali Food : সুস্মিতার কথায়, ‘‘চেষ্টা করি, সকালে উঠেই যেন ফোনে চোখ না যায়। তবে সবসময়ে যে তাতে খুব সফল হই, তা নয়।’’ নিখুঁত ত্বকের রহস্যফাঁস করলেন নিজেই।
advertisement
1/9

মাস চারেক আগে নিজের ভক্তদের প্রবল দুশ্চিন্তায় ফেলে দিয়েছিলেন সুস্মিতা সেন। হঠাৎ একদিন সকলকে জানিয়েছিলেন, ম্যাসিভ হার্ট অ্যাটাক থেকে বেঁচে ফিরেছেন বঙ্গতনয়া। তারপরেই তাঁর শরীরচর্চা-প্রেম নিয়ে প্রশ্ন উঠেছিল চারদিকে।
advertisement
2/9
যদিও সুস্মিতা জানিয়েছিলেন, তাঁর রোগে কোনও নেতিবাচক প্রভাব ফেলেনি শরীরচর্চা। চিকিৎসকের পরামর্শেই তিনি ফের শরীরচর্চা করা শুরু করেছেন। এতদিনে তিনি জানালেন, হার্ট অ্যাটাকের আগে তিনি কোন রুটিন মেনে চলতেন।
advertisement
3/9
সকালে উঠে এক ঘণ্টা টানা ওয়ার্ম আপ করতেন। তারপর দু’ঘণ্টা ধরে শরীরচর্চা চলত। এর পর ৩০ মিনিট শরীরকে ঠান্ডা করার পালা। কিন্তু গত চার মাস হার্টের অসুখের কারণে সেই রোজনামচায় বদল এসেছে।
advertisement
4/9
এখন কেবল হাঁটা, অল্পবিস্তর যোগব্যায়াম এবং বেশ খানিকটা স্ট্রেচিং। তবে তাঁর কথায় জানা গেল, ৬ মাস পূর্ণ হলে সুস্মিতা ফের জিমন্যাস্টিক রিংয়ে পা রাখতে পারবেন।
advertisement
5/9
তবে তাঁর সকালগুলি খুবই স্বাস্থ্যকর। উঠেই উষ্ণ জলে লেবু চিপে খেয়ে নেন। চিনি বা নুন, কিছু থাকে না তাতে। হালকা কোনও গান ছাড়া খুব বেশি আওয়াজ তিনি সকালে পছন্দ করেন না।
advertisement
6/9
সুস্মিতার কথায়, ‘‘চেষ্টা করি, সকালে উঠেই যেন ফোনে চোখ না যায়। তবে সবসময়ে যে তাতে খুব সফল হই, তা নয়।’’ নিখুঁত ত্বকের রহস্যফাঁস করলেন নিজেই। শ্যুট ছাড়া মেকআপ ব্যবহার করতে চান না নায়িকা।
advertisement
7/9
তা ছাড়া সকালে উঠে একটা লিপ বাম লাগিয়ে খানিক বাদে তা ধুয়ে নেন। স্ুস্মিতার ত্বক খুব শুষ্ক, তাই ক্লিনজিং মিল্ক লাগিয়ে টোনার ব্যবহার করার পর ময়শ্চারাইজার মাখেন। তার পরে সানস্ক্রিন। এই শেষ জিনিসটি কখনও বাদ দেন না।
advertisement
8/9
বাঙালি জলখাবার নিয়ে কথা বলতে গিয়ে সুস্মিতার বলেন, ‘‘মিষ্টি দই আর সন্দেশ আমি রোজ খেতে পারি। তবে অনেকেই ভাবতে পারেন, এগুলি অস্বাস্থ্যকর।’’
advertisement
9/9
‘‘তবে এগুলি চিনি নয়, গুড় দিয়ে বানানো। ঠিক মিষ্টি না হলেও দারুণ খেতে। আর শৈশবের কলকাতার স্মৃতির সঙ্গে জড়িত এই দুই খাবার।’’