Indian Idol Winner: 'ইন্ডিয়ান আইডল' জিতলেন পাইকপাড়ার মানসী ঘোষ, পুরস্কারে কত টাকা পেলেন তিনি? দ্বিতীয়, তৃতীয়রা পেলেন কত?
- Published by:Shubhagata Dey
- news18 bangla
Last Updated:
Indian Idol Winner: পাইকপাড়ার বাসিন্দা মানসী পেয়েছেন ২৫ লক্ষ টাকা পুরস্কার। এছাড়াও একটি নামি ইলেকট্রনিক্স কোম্পানির তরফ থেকে দেওয়া হয়েছে একটি গিফট কুপন।
advertisement
1/7

*‘ইন্ডিয়ান আইডল’ জিতলেন বাংলার মেয়ে বাঙালি কন্যা মানসী ঘোষ। সেরার সেরা মুকুটের পাশাপাশি পাইকপাড়ার বাসিন্দা মানসী পেয়েছেন ২৫ লক্ষ টাকা পুরস্কার। এছাড়াও একটি নামি ইলেকট্রনিক্স কোম্পানির তরফ থেকে দেওয়া হয়েছে একটি গিফট কুপন। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
2/7
*ইন্ডিয়ান আইডলের ট্রফির পাশাপাশি বেশ কিছু প্লেব্যাকের অফারও এসেছে মানসীর ঝুলিতে। ললিত পণ্ডিত আর শানের সঙ্গে মানসীর বলিউড ডেবিউ হয়েছে ইতিমধ্যেই। তবে কোন ছবিতে আসবে সেই গান, সেটা অবশ্য এখনও জানা যায়নি। বাদশার সঙ্গেও মানসী জুটি বেঁধে কোনও কাজ করতে পারেন বলে জানা গিয়েছে। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
3/7
*রবিবার ৬ মার্চ ছিল ইন্ডিয়ান আইডল সিজন ১৫-র গ্র্যান্ড ফিনালে। আর তাতেই বাংলার প্রতিটা মানুষের মুখ উজ্জ্বল করেছেন মানসী। প্রথমবার কোনও বাঙালির হাতে উঠেছে ইন্ডিয়ান আইডলের ট্রফি। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
4/7
*উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলার, উত্তর দমদম পৌরসভার অন্তর্গত, নিমতা পাইকপাড়ার বাসিন্দা মানসী। সেখানেই বেড়ে ওঠা, পড়াশোনা। খেতাব জিতে মানসী বলেন, "এই ট্রফি জয় বাংলার মানুষকে উৎসর্গ করতে চাই। বাংলার মানুষের সমর্থন ছাড়া এটা সম্ভব হত না। সব থেকে বড় কথা, দ্বিতীয় হয়েছে শুভজিৎ, প্রিয়াংশু ফাইনালিস্ট। আমরা সবাই খুব খুশি।" সংগৃহীত ছবি।
advertisement
5/7
*প্রতি বছর এমন প্রতিযোগিতায় কোন প্রতিযোগী জিতবেন, তার দিকে নজর থাকে সকলের। তবে তিন-চার বছরের মধ্যেই অধিকাংশ হারিয়ে যান। প্লেব্যাক সিঙ্গিংয়ে যে আলোড়ন তুলতে পারেন সকলে, সেটাও নয়। তবে মানসীকে নিয়ে আশায় বুক বাঁধছেন বাঙালিরা। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
6/7
*এত বড় মঞ্চে জয়। ভবিষ্যতের পরিকল্পনা কী? মানসী বলেন, "প্লে-ব্যাক তো অবশ্যই করতে চাই। এছাড়া নিজের অ্যালবামের স্বপ্ন দেখি। সঙ্গীতচর্চার মধ্যে থাকতে চাই। লাইভ শো করব। মানুষকে যেন ভাল মিউজিক উপহার দিতে পারি, সেটাই চাই সবার আগে।" সংগৃহীত ছবি।
advertisement
7/7
*প্রথম থেকেই এবারের ইন্ডিয়ান আইডলে বাঙালিদের জয়জয়কার। সিজন ১৫-র সেরা পনেরো-তে জায়গা করে নিয়েছিলেন বাংলার ৭ জন। শুভজিৎ চক্রবর্তী, বিশ্বরূপ বন্দ্যোপাধ্যায়, মানসী ঘোষ, প্রিয়াংশু দত্ত, সৃজন পোরেল, রঞ্জিনী সেনগুপ্ত, ময়ূরী সাহা। ফাইনালের সেরা ৫-এ পৌঁছন মানসী-শুভজিৎ ও প্রিয়াংশু। আর সিজন শেষে চার নম্বরে থাকলেন প্রিয়াংশু। প্রথম ও দ্বিতীয়তে যথাক্রমে মানসী ও শুভজিৎ। তৃতীয় পেয়েছেন ৫ লাখ টাকার চেক। আর দ্বিতীয় হওয়া খড়গপুরের ছেলে শুভজিতের পুরস্কার মূল্য ৫ লক্ষ টাকা।