Dev Anand Untold Story: কেন 'কালো পোশাক' পরতে বারণ করা হয় দেব আনন্দকে? মেলে আইনি নিষেধাজ্ঞা? কারণ শুনলে চমকে যাবেন!
- Published by:Sanjukta Sarkar
- news18 bangla
Last Updated:
Dev Anand Untold Story: দেব আনন্দকে রীতিমতো আইনি নির্দেশ দিয়ে বারণ করা হয়েছিল, "কালো পোশাক পরা যাবে না"।
advertisement
1/15

পার্টি হোক বা ফরম্যাল। কালো পোশাক, কালো রং আজকের প্রজন্মের কাছে খুবই আকর্ষণীয়। বেশিরভাগ যুবক-যুবতীই কম-বেশি কালো রঙের পোশাক পরতে পছন্দ করেন। অথচ এই কালো পোশাকেই নাকি মানা করা হয়েছিল পঞ্চাশ-ষাটের দশকের হার্টথ্রব, তথা কিংবদন্তি অভিনেতা দেব আনন্দকে।
advertisement
2/15
কখনও ভেবে দেখেছেন, যদি আপনাকে কালো রঙের পোশাক না পরার নির্দেশ দেওয়া হয়, তাহলে কী হবে? কিন্তু অবাক হবেন জানলে যে এমনই নির্দেশ পেয়েছিলেন অভিনেতা। "কালো পোশাক পরা যাবে না", রীতিমতো আইনি নির্দেশ দিয়ে বারণ করা হয়েছিল দেব আনন্দকে।
advertisement
3/15
আদালতের তরফে নাকি এমন নির্দেশই দেওয়া হয়েছিল সুপারস্টার দেব আনন্দকে। সেই কারণেই আজীবন রঙিন পোশাক পরতে হয়েছে কিংবদন্তী অভিনেতাকে।
advertisement
4/15
যদিও, কালারফুল পোশাকেও স্টাইল আইকন ছিলেন সুপারস্টার দেব আনন্দ। তৈরি করেছিলেন নিজস্ব স্টাইল স্টেটমেন্ট। কিন্তু, কেন কালো পোশাক পরতে বারণ করা হয় দেব আনন্দকে?
advertisement
5/15
মিডিয়া রিপোর্ট বলছে, ১৯৫৮ সালে কালা পানি ছবি রিলিজের পর Dev Anand-এর লুক দেখে রীতিমতো পাগল হয়ে গিয়েছিলেন দেশের তরুণীরা। ওই ছবিতে ব্ল্যাক স্যুটে দুর্দান্ত লেগেছিল অভিনেতাকে।
advertisement
6/15
সেই সময় নাকি কালো পোশাকে তাঁকে দেখার জন্য রাস্তায় ভিড় জমে যেত। এমনকী ওই রূপে একবার দেব দর্শনের জন্য ছাদ থেকে ঝাঁপ দিতেও দ্বিধা করতেন না তরুণীরা।
advertisement
7/15
হিন্দুস্তান টাইমসের রিপোর্ট অনুযায়ী, এভাবেই এক যুবতীর মৃত্যু হয়। যদিও এর অফিসিয়াল কোনও রেকর্ড পাওয়া যায়নি। এই ঘটনার পরেই নাকি দেব আনন্দকে আদালত কালো পোশাক না পরার নির্দেশ দেয়। এরপরে আজীবন সেই নির্দেশ পালন করেছেন অভিনেতা।
advertisement
8/15
দেব আনন্দ ছিলেন বলিউডের 'দাদামণি' অশোক কুমারের আবিষ্কার। ১৯৪৬ সালে হাম এক হ্যায় ছবিতে অভিনেতাকে বিগ ব্রেক দেন তিনি।
advertisement
9/15
১৯৪৭ সালে মোহন এবং আগে বরো ছবিতে কাজ করেন অভিনেতা। ১৯৪৮ সালে জিদ্দির মাধ্যমে অভূতপূর্ব উত্থান হয় তাঁর।
advertisement
10/15
এরপর আর ফিরে তাকাতে হয়নি তাঁকে। বিদ্যা, হাম ভি ইনসান হ্যায়, নমুনা, শায়র, জিত, নিরালা, নীলি, মধুবালা, খেল, বিরহা কী রাত, দিলরুবা, হিন্দুস্তান হামারা, আফসার, স্টেজ, সাজা, সনম, নাদান, দো সিতারে, আরামের মতো ছবির মাধ্যমে অভিনয়ের শীর্ষে পৌঁছে গিয়েছিলেন এই মহাতারকা।
advertisement
11/15
C.I.D, কালা পানি, বাজি, জনি মেরা নাম, ন দো গেয়ারা, আসলি, নকলি, মুনিমজি, জাল, সর্বোপরি গাইডের মাধ্যমে ভারতীয় ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির মহাতারকা হয়ে উঠেছিলেন দেব আনন্দ।
advertisement
12/15
ছ' দশক ধরে স্টারডম এনজয় করেছেন। আজও তাঁকে পছন্দ করেন অগুণতি মানুষ। সেই কারণেই হয়ত দেব আনন্দকে এভারগ্রিন অ্যাক্টর অফ বলিউড বলা হয়ে থাকে।
advertisement
13/15
নিজের চ্যাট শোতে একবার সিমি গারেওয়াল দেব আনন্দকে জিজ্ঞেস করেছিলেন, '৮০ বছর ধরে দেব আনন্দ হওয়ার অনুভূতিটা কেমন?' মৃদু হেসে সুপারস্টার বলেছিলেন, 'ম্যায় জিন্দেগি কা সাথ নিভাতা চলা গয়া, হর ফিকর কো ধুঁয়ে মে উড়াতা চলা গয়া।'
advertisement
14/15
৬০-৭০ এর দশকে বলিউডের হ্যান্ডসাম অভিনেতাদের মধ্যে সেরা ছিলেন দেব আনন্দ।
advertisement
15/15
রোমান্টিক সিনেমাতে নায়িকাদের সঙ্গে পর্দায় রোমান্সের ঝড় তুলতে তার জুড়ি মেলা ভার ছিল। মৃত্যুর এত বছর বাদেও দেব আনন্দকে এখনও মনে রেখেছেন দর্শকরা।