Education Loan: ডাক্তার-ইঞ্জিনিয়ার হতে প্রয়োজন অর্থও, এডুকেশন লোন কীভাবে পাওয়া যায় জানেন? কারা পেতে পারেন? জেনে নিন
- Reported by:Trending Desk
- local18
- Published by:Raima Chakraborty
Last Updated:
Education Loan: দেশ-বিদেশের নামী প্রতিষ্ঠানে ভর্তির জন্য প্রবেশিকা পরীক্ষা দিতে হয়। তাতে উত্তীর্ণ হওয়ার পর কাউন্সেলিং হয়। তখনই দিতে হয় ফি। কিন্তু এত টাকা আসবে কোথা থেকে?
advertisement
1/11

বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজে ভর্তি শুরু হয়েছে। কারও চোখে ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার স্বপ্ন, আবার কারও স্বপ্ন বিদেশে পড়ার। কিন্তু সবচেয়ে বড় সমস্যা হল ফি। বিদেশে পড়ার খরচ অনেক। ডাক্তারি ও ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে গেলেও মোটা টাকা ফি দিতে হয়। যা মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্তের নাগালের বাইরে।
advertisement
2/11
দেশ-বিদেশের নামী প্রতিষ্ঠানে ভর্তির জন্য প্রবেশিকা পরীক্ষা দিতে হয়। তাতে উত্তীর্ণ হওয়ার পর কাউন্সেলিং হয়। তখনই দিতে হয় ফি। কিন্তু এত টাকা আসবে কোথা থেকে? উচ্চশিক্ষার জন্য এডুকেশন লোন দেয় সরকার। তবে এই বিষয়ে সঠিক ও নির্ভুল তথ্য জানা প্রয়োজন। এডুকেশন লোন নেওয়ার পুরো প্রক্রিয়াটা সবার আগে জানতে হবে।
advertisement
3/11
এডুকেশন লোন কারা পাবেন: উচ্চশিক্ষার জন্য ঋণ নিতে চাইলে ভাল অ্যাকাডেমিক রেকর্ড থাকতে হবে। পড়ুয়া যে কোর্সে ভর্তি হয়েছেন তা যেন চাকরিমুখী হয়। সেটা ডক্টরেট কোর্স, পিএইচডি বা ডিপ্লোমা হতে পারে।
advertisement
4/11
আবেদনকারীকে অবশ্যই ভারতীয় নাগরিক হতে হবে। শিক্ষা ঋণের জন্য আবেদনকারীর বয়স ১৮ বছরের বেশি হলে, আবেদন করতে হবে পিতামাতাকে। আবেদনকারীর ভাল অ্যাকাডেমিক রেকর্ড থাকতে হবে। স্বনামধন্য বিশ্ববিদ্যালয় বা কলেজে ভর্তি হতে হবে।
advertisement
5/11
আবেদনকারীর নির্বাচিত কোর্স কারিগরি বা পেশাদার বা চাকরিমুখী হওয়া বাঞ্ছনীয়। বেশিরভাগ ব্যাঙ্ক সেই কোর্সগুলিকে অগ্রাধিকার দেয় যা ছাত্রদের কর্মসংস্থানের জন্য প্রস্তুত করতে পারে। আবেদনকারীর একজন সহ-আবেদনকারী থাকতে হবে। সেটা পিতা-মাতা, অভিভাবক, পত্নী বা শ্বশুরবাড়ি হতে পারে (বিবাহিত প্রার্থীদের ক্ষেত্রে)। সহ-আবেদনকারীর আয়ের ভাল উৎস থাকতে হবে।
advertisement
6/11
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র: পরিচয় প্রমাণ- প্যান, পাসপোর্ট, ড্রাইভিং লাইসেন্স, ভোটার আইডি কার্ড ইত্যাদি। ঠিকানার প্রমাণপত্র (টেলিফোন বিল, বিদ্যুৎ বিল, পাইপযুক্ত গ্যাসের বিল ইত্যাদির কপি)। আয়ের শংসাপত্র। বৈধ ভারতীয় পাসপোর্ট (বিদেশে পড়ার আবেদন করলে)। অ্যাকাডেমিক রেকর্ড। আবেদনকারী যে প্রবেশিকা পরীক্ষার মাধ্যমে ভর্তি হয়েছেন তার রেজাল্ট। প্রবেশের প্রমাণপত্র। পড়াশোনার খরচের বিবরণ বা ব্যয়ের তালিকা। ২টি পাসপোর্ট সাইজ ফটো।
advertisement
7/11
আবেদনের প্রক্রিয়া: প্রথম ধাপ – ব্যাঙ্ক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠান এডুকেশন লোন দেয়। সবার আগে সেই সব ব্যাঙ্ক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইটে গিয়ে সুদের হার, ঋণ পরিশোধের শর্ত কী রয়েছে দেখতে হবে। এরপর নিজের জন্য যেটা উপযুক্ত, বেছে নিতে হবে সেটা।
advertisement
8/11
দ্বিতীয় ধাপ – এবার আবেদনপত্র পূরণ করার পালা। ঋণদাতার ওয়েবসাইটেই আবেদনপত্র পাওয়া যায়। কেন্দ্রীয় সরকারও পড়ুয়াদের উচ্চশিক্ষার জন্য এডুকেশন লোন দেয়। এর জন্য www.vidyalakshmi.co.in পোর্টালে আবেদন করতে হবে।
advertisement
9/11
তৃতীয় ধাপ – ঋণ মঞ্জুর করার আগে ব্যাঙ্ক আবেদনকারীকে ডেকে পাঠাতে পারে। সাধারণত অ্যাকাডেমিক পারফরম্যান্স, কোর্স, চাকরি, বেতন, পড়ুয়া যে ইনস্টিটিটে ভর্তি হবেন, সেই সম্পর্কে জানতে চাওয়া হয়। আবেদনকারীর উত্তরের ভিত্তিতে ব্যাঙ্ক সিদ্ধান্ত নেয়, ঋণ দেওয়া হবে কি না।
advertisement
10/11
চতুর্থ ধাপ – এডুকেশন লোনের প্রক্রিয়া চলাকালীন, ব্যাঙ্ক কিছু নথিপত্র চাইতে পারে। সেটা ভর্তির অফার লেটার ইত্যাদি হতে পারে।
advertisement
11/11
পঞ্চম ধাপ – ব্যাঙ্ক সমস্ত তথ্য যাচাই বাছাই করার পর এডুকেশন লোন মঞ্জুর করে। এতে, আবেদনকারীর পিতা-মাতা বা অভিভাবকদের একজনকে গ্যারান্টার করা হয়। গ্যারান্টারের ক্রেডিট স্কোরও দেখা হয়। এছাড়াও, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ঋণ পরিশোধের জন্য আবেদনকারীকে আশ্বাসপত্রে স্বাক্ষর করতে হয়।