Cooch Behar Tourism|| কোচবিহারের রাজ আমলের ঐতিহ্যবাহী মদনমোহনের বাড়ি দেখেছেন? রইল ছবিতে
- Published by:Shubhagata Dey
Last Updated:
Cooch Behar Tourism Madan Mohan Bari: ১৮৮৯ সালে মহারাজা নৃপেন্দ্র নারায়ণ কোচবিহার শহরের কেন্দ্রস্থলে নির্মাণ করেন এই মদনমোহন বাড়ি। রাজমাতা নিশিময়ী দেবী ১৮৯০ সালের ২১ মার্চ মদনমোহন বাড়ির উদ্বোধন করেন।
advertisement
1/7

*মদনমোহন মন্দির সকাল ৯'টায় খোলা হয় এবং রাত ৮'টায় বন্ধ করে দেওয়া হয় মন্দির দর্শনার্থীদের জন্য। মন্দিরে প্রবেশের কোনও মূল্য নেই। তবে ভোগ দিতে হলে ১০ টাকা মূল্যের কুপন কেটে ভোগ নিবেদন করতে হয়। প্রতিবেদন ও ছবি: সার্থক পন্ডিত।
advertisement
2/7
*রাজকীয় কোচ রাজবংশের পারিবারিক দেবতা, 'মদন মোহন' হলেন কোচবিহারের জনগণের প্রাণের ঠাকুর। এখানের মদনমোহন মন্দিরে মদনমোহনকে একটু অন্যরকম ভাবে লক্ষ্য করা যায়। এখানে মদনমোহনের পাশে নেই কোনও রাধা।
advertisement
3/7
*মূল মন্দিরের পূর্ব দিকের কক্ষে (ভগবান মদন মোহনের বাম দিকে), মা কাত্যায়নী, মা জয়তারা এবং মা অন্নপূর্ণার মূর্তিগুলিকে রূপোর খোদাই করা সুন্দর সিংহাসনে রাখা রয়েছে।
advertisement
4/7
*মহারাজা হরেন্দ্র নারায়ণ ১৮৩১ সালে আনন্দময়ী কালীর মূর্তি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের শুভ দিনে মূর্তিটি মদনমোহন মন্দিরে আনা হয়েছিল। মন্দিরের পশ্চিম দিকের কক্ষে (মদন মোহনের ডানদিকে) অবস্থিত প্রায় ৪ ফুট লম্বা মূর্তিটি সাদা মার্বেলের উপর শুয়ে থাকা মহাকালের উপর দাঁড়িয়ে আছে। মা আনন্দময়ীর মূর্তিটি স্পর্শ পাথর দিয়ে তৈরি। প্রতি মাসের অমাবস্যা ও পূর্ণিমায় পশু-বলিসহ সারা রাত বিশেষ নৈবেদ্য চলে।
advertisement
5/7
*এই টিনের চাল দেওয়া ঘরগুলো মন্দিরের চারিপাশের দেয়ালের ধারে রয়েছে। এখানে রাস মেলার সময় বিভিন্ন মুর্তি বসানো হয়ে থাকে। এ ছাড়া মন্দিরের চত্বরে গেট দিয়ে প্রবেশ করে হাতের বাঁদিকে একটি রাধা কৃষ্ণের মুর্তি রয়েছে। কিছু পাথরের ওপরে এটিকে বসানো আছে।
advertisement
6/7
*মন্দিরের প্রবেশের পর হাতের ডানদিকে রয়েছে শিব-পার্বতীর মুর্তি। এটিকেও কিছু পাথরের ওপর বসানো হয়েছে। কাঠামিয়া মন্দিরের মধ্যে মদনমোহন বাড়ির সমস্ত মাটি দিয়ে তৈরি মূর্তির পুজো করা হয়।
advertisement
7/7
*মদনমোহনের মন্দির চত্বরের পূর্ব সীমানায় মা ভবানীর একটি পৃথক মন্দির রয়েছে।