নতুন না কি পুরনো কর কাঠামো? কেন এপ্রিল মাসেই বেছে নিতে হবে দেখে নিন!
- Published by:Dolon Chattopadhyay
Last Updated:
এপ্রিল থেকেই যেহেতু নতুন অর্থবর্ষ শুরু হচ্ছে তাই এই মাসের মধ্যে করদাতাদের কর পরিকল্পনা করা গুরুত্বপূর্ণ।
advertisement
1/5

এপ্রিল মাস থেকে নতুন অর্থবর্ষের সূচনা হয়। কার্যকর হয় নতুন আয়কর আইন। আয়কর স্ল্যাবগুলোকে আরও আকর্ষণীয় করতে বেশ কিছু সংশোধনী এনেছে কেন্দ্র সরকার। এছাড়া নতুন কর কাঠামোয় বেশ কিছু সুবিধাও যোগ হয়েছে। যেমন স্ট্যান্ডার্ড ডিডাকশন প্রচলন, ৭ লক্ষ টাকা পর্যন্ত বার্ষিক আয়ে করছাড়, ৫ কোটি টাকার বেশি করযোগ্য আয়ের উপর সারচার্জ হ্রাস ইত্যাদি।
advertisement
2/5
আয়কর আইন ১৯৬১-এর অধীনে এই পরিবর্তনগুলি এনেছে কেন্দ্র সরকার। এপ্রিল থেকেই যেহেতু নতুন অর্থবর্ষ শুরু হচ্ছে তাই এই মাসের মধ্যে করদাতাদের কর পরিকল্পনা করা গুরুত্বপূর্ণ। এর কারণ হল, করদাতা পুরনো বা নতুন, যে ট্যাক্স কাঠামো বেছে নেবেন, সেই অনুযায়ী তাঁর বেতন থেকে ট্যাক্স কাটা হবে। সঠিক কর পরিকল্পনা না করলে অনেক বেশি টিডিএস কাটা হবে, টেক হোম পে কমবে।
advertisement
3/5
মাথায় রাখতে হবে, ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষ থেকে নতুন কর কাঠামো ডিফল্ট বিকল্প। যদি কেউ নিয়োগ কর্তাকে না জানান যে তিনি কোন ট্যাক্স কাঠামো বেছে নিয়েছেন তাহলে তাঁকে নতুন কর কাঠামোর আওতায় ফেলা হবে এবং সেই অনুযায়ী টিডিএস কাটা হবে।
advertisement
4/5
চাকরিজীবী ব্যক্তিকে প্রতি আর্থিক বছরে পুরনো এবং নতুন কর কাঠামোর মধ্যে যে কোনও একটি বেছে নিতে হবে। সেন্ট্রাল বোর্ড অফ ডায়রেক্ট ট্যাক্সেস ২০২০ সালের ১৩ এপ্রিল এই সংক্রান্ত একটি নির্দেশিকা জারি করে। সেখানে বলা হয়, একজন বেতনভোগী ব্যক্তি বেতনের উপর টিডিএস-এর জন্য যে কোনও একটি কর কাঠামো বেছে নিতে পারেন। একবার বেছে নিলে সেই বছরে আর পরিবর্তন করা যাবে না। এপ্রিল মাসে যে কর কাঠামো নির্বাচন করা হচ্ছে, নিয়োগকর্তা তার উপর ভিত্তি করে ট্যাক্স কাটবেন।
advertisement
5/5
মাথায় রাখতে হবে, আয়কর রিটার্ন দাখিল করার সময় কিছু কিছু ছাড়ের দাবি করা যায় না। যেমন ভ্রমণ ভাতার উপর করছাড়। কর অব্যাহতি শুধুমাত্র নিয়োগকর্তার মাধ্যমে দাবি করা যেতে পারে। যাই হোক, আইটিআর ফাইল করার সময় পুরানো কর ব্যবস্থার অধীনে বাড়ি ভাড়া ভাতার উপর কর ছাড় দাবি করা যায়।