প্রতি মাসে ৫০ হাজার টাকা পেনশন পেতে চান? NPS-এ এভাবে বিনিয়োগ করুন!
- Published by:Dolon Chattopadhyay
- trending desk
- Written by:Trending Desk
Last Updated:
১ কোটি টাকার অ্যানুইটি প্ল্যানে বার্ষিক ৬ শতাংশ সুদের হার ধরে নিলে, এনপিএস থেকে বার্ষিক ৫০ হাজার টাকা মাসিক পেনশন পাওয়া যেতে পারে।
advertisement
1/8

চাকরিজীবীদের কাছে আদর্শ বিনিয়োগ বিকল্প হল এনপিএস। অবসরকালে টাকাপয়সা নিয়ে আর চিন্তা করতে হয় না। ২০০৪ সালে চালু হয় নিউ পেনশন স্কিম। তারপর থেকে এই স্কিম ধীরে ধীরে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। এনপিএস থেকে প্রতি মাসে ৫০ হাজার টাকা পেনশন পাওয়া যেতে পারে। কীভাবে?
advertisement
2/8
এনপিএস-এ অ্যানুইটি প্ল্যান কেনা বাধ্যতামূলক। জমা হওয়া অর্থের ৪০ শতাংশ বিনিয়োগ করতে হয়। প্রায় ১ কোটি টাকার অ্যানুইটি প্ল্যান কেনা যায়। এখন ১ কোটি টাকার অ্যানুইটি প্ল্যানে বার্ষিক ৬ শতাংশ সুদের হার ধরে নিলে, এনপিএস থেকে বার্ষিক ৫০ হাজার টাকা মাসিক পেনশন পাওয়া যেতে পারে।
advertisement
3/8
মূল বিষয় হল, যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বিনিয়োগ শুরু করতে হবে এবং নিয়মিত বিনিয়োগ করে যেতে হবে। আসলে এনপিএস-এ যত তাড়াতাড়ি বিনিয়োগ শুরু হবে, জমা অর্থ বাড়ার তত বেশি সময় পাবে।
advertisement
4/8
শুধু তাই নয়, নিয়মিত বিনিয়োগে কমপাউন্ডিংয়ের সুবিধা পাওয়া যায়। এর মানে হল, বিনিয়োগকারী বিনিয়োগ থেকে যে সুদ পান তা ফের বিনিয়োগ করা হয়। ফলে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে আরও বেশি সুদ আসতে থাকে।
advertisement
5/8
এনপিএস থেকে প্রতি মাসে ৫০ হাজার টাকা পেতে চাইলে দীর্ঘমেয়াদে মোটা অঙ্কের টাকা বিনিয়োগ করে যেতে হবে। মাথায় রাখতে হবে, বিনিয়োগে পরিমাণ বিভিন্ন কারণের উপর নির্ভর করে। যেমন বিনিয়োগকারীর বয়স, ঝুঁকি নেওয়ার ক্ষমতা এবং রিটার্নের হার।
advertisement
6/8
দেখা যাচ্ছে, প্রতি মাসে ৫০ হাজার টাকা পেনশনের জন্য ৩০ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে ৪০ থেকে ৫০ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করতে হবে।
advertisement
7/8
প্রতি মাসে ৫০ হাজার টাকা পাওয়ার সম্ভাবনাকে সর্বাধিক করার জন্য বিনিয়োগগুলিকে বৈচিত্র্যময় করা এবং নিয়মিতভাবে পোর্টফোলিও পর্যালোচনা করা গুরুত্বপূর্ণ। যাতে ঝুঁকি এবং আর্থিক লক্ষ্যের সামঞ্জস্য বজায় থাকে।
advertisement
8/8
আরও একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল, ফান্ডকে ইক্যুইটি, ডেট এবং সরকারি সিকিউরিটিজের মধ্যে ভাগ করা। ঝুঁকি থাকলেও ইক্যুইটি থেকে সবচেয়ে বেশি রিটার্ন পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সেখানে ডেট ফান্ডে ঝুঁকি কম, ফলে রিটার্নও কম আসে। অন্য দিকে, সরকারি সিকিউরিটিজে কম ঝুঁকিতে মাঝারি রিটার্ন পাওয়া যায়।