Money Making Tips: এই ৯টি জিনিস মেনে চলুন, আপনার সমস্ত আর্থিক লক্ষ্য পূরণ হবেই
- Published by:Dolon Chattopadhyay
- Written by:Trending Desk
Last Updated:
Money Making Tips: শুধু সঞ্চয় করলেই হবে না। বিনিয়োগ করতে হবে। সেটা ক্ষুদ্র সঞ্চয় স্কিম হোক কিংবা শেয়ার বাজার, মিউচুয়াল ফান্ড বা অন্য কোথাও।
advertisement
1/6

বিপদে আপদে টাকাই সহায়। বন্ধুবান্ধব, প্রতিবেশী পাশে দাঁড়াবে হয়ত। কিন্তু পকেটে টাকা থাকলে বুকে বল থাকে। নিজেকে অসহায় মনে হয় না। তাই আয় যাই যত কমই হোক না কেন, সঞ্চয় জরুরি। এমনটাই বলেন আর্থিক বিশেষজ্ঞরা। বড়লোক হতে কে না চায়! কিন্তু তার জন্য শৃঙ্খলা প্রয়োজন। নির্দিষ্ট কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে। এখানে তারই সুলুকসন্ধান দেওয়া হল।
advertisement
2/6
শুধু সঞ্চয় করলেই হবে না। বিনিয়োগ করতে হবে। সেটা ক্ষুদ্র সঞ্চয় স্কিম হোক কিংবা শেয়ার বাজার, মিউচুয়াল ফান্ড বা অন্য কোথাও। ঝুঁকি নেওয়ার ক্ষমতা অনুযায়ী, বিনিয়োগ করাই বাঞ্ছনীয়। ইদানীং রিয়েল এস্টেট থেকেও ভাল রিটার্ন মিলছে। সঞ্চয় এবং বিনিয়োগের পাশাপাশি খরচে রাশ টানাও প্রয়োজন। অপ্রয়োজনীয় ব্যয় এড়িয়ে চলতে হবে। আয়-ব্যয়ের হিসেব রাখতে হবে বিয়মিত। মাসের শুরুতে বাজেট তৈরি খুব ভাল অভ্যাস। সেই অনুযায়ী সারা মাস চলতে হবে। তবেই আয় এবং ব্যায়ের মধ্যে ভারসাম্য থাকবে।
advertisement
3/6
সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে নিজেকে আপগ্রেড করা খুব জরুরি। নতুন কোনও স্কিল শেখা উচিত। এতে আয়ের নতুন পথ খুলে যাবে। উপার্জন বাড়বে। কেরিয়ারে উন্নতি হবে। সব মিলিয়ে নিজেকে নতুন দিশায় এগিয়ে নিয়ে যাওয়া সম্ভব হবে। অর্থ সঠিক জায়গায় ব্যয় করা উচিত। সেটা বিনিয়োগ হোক বা অন্য কোনও ক্ষেত্রে। আর্থিক লক্ষ্য অনুযায়ী পরিকল্পনা সাজাতে হবে। সেই মতো বেছে নিতে হবে বিনিয়োগ কৌশল। তবেই সম্পদ দ্রুত বৃদ্ধি পাবে। রিটার্ন ভাল মিলবে।
advertisement
4/6
দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগ সবসময় লাভজনক। আর্থিক লক্ষ্য সেরকমই হওয়া উচিত। আসলে দীর্ঘমেয়াদে কমপাউন্ডিংয়ের সুবিধা পাওয়া যায়। সুদের উপর সুদ মেলে। রিটার্ন লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ে। তাই স্বপ্ন পূরণ করতে দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগের পরামর্শ দেন আর্থিক বিশেষজ্ঞরা।
advertisement
5/6
চাকরির পাশাপাশি অতিরিক্ত উপার্জন কীভাবে করা যায়, তাও দেখতে হবে। এতে বাড়তি আয়ের পাশাপাশি আর্থিক পরিস্থিতিও শক্তিশালী হবে। সবচেয়ে বড় কথা, নিজের ট্যাঁকের জোর থাকলে অন্যের কাছে কোনওদিন হাত পাততে হবে না।
advertisement
6/6
ধার বা ঋণ এড়িয়ে চলাই ভাল। না নিলে সবচেয়ে ভাল। আর যদি একান্তই নিতে হয়, তাহলে সময়মতো শোধ করতে হবে। না হলে ক্রেডিট স্কোরে প্রভাব পড়তে পারে। আর হ্যাঁ, উচ্চ সুদের হারে ঋণ নৈব নৈব চ। প্রয়োজনে অভিজ্ঞ আর্থিক বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নেওয়া উচিত। এতে আখেরে লাভই হবে।
বাংলা খবর/ছবি/ব্যবসা-বাণিজ্য/
Money Making Tips: এই ৯টি জিনিস মেনে চলুন, আপনার সমস্ত আর্থিক লক্ষ্য পূরণ হবেই