TRENDING:

Tree Farming: পকেটে ২০০ টাকা থাকলেই হবে, শুধু কিনে ফেলুন এই গাছ আর পেয়ে যান ১ লক্ষ টাকার লটারি ! সব সময় গাছটির চাহিদা থাকে তুঙ্গে

Last Updated:
বলা ভাল, লাখপতি করে তুলতে পারে ছোট্ট এই গাছটি। শুনতে অবিশ্বাস্য মনে হলেও কিন্তু এটা একেবারেই সত্যি। আসলে আন্তর্জাতিক বাজারে এই গাছের কাঠের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে।
advertisement
1/6
পকেটে ২০০ টাকা থাকলেই হবে, শুধু কিনে ফেলুন এই গাছ আর পেয়ে যান ১ লক্ষ টাকার লটারি !
Report-Padma M: একটি মেহগনির চারার দাম মাত্র ২০০ টাকা। তবে ছোট্ট এই গাছটি কয়েক বছর পরেই আনবে লক্ষ্মীলাভ। বলা ভাল, লাখপতি করে তুলতে পারে ছোট্ট এই গাছটি। শুনতে অবিশ্বাস্য মনে হলেও কিন্তু এটা একেবারেই সত্যি। আসলে আন্তর্জাতিক বাজারে এই গাছের কাঠের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে।
advertisement
2/6
মেহগনি কাঠ ভীষণই মজবুত। শুধু তা-ই নয়, লাল-বাদামী রঙের এই কাঠের মধ্যে জল-প্রতিরোধকারী উপাদানও রয়েছে। যার ফলে এই কাঠকে সমস্ত কাঠের রাজা বলেও ডাকা হয়। মূলত দামি আসবাবপত্র, বাদ্যযন্ত্র, জাহাজ এবং গৃহসজ্জার উপকরণ তৈরিতে কাজে লাগে মেহগনি কাঠ। ফলে এটিকে টাকার গাছ-ও বলে থাকেন কেউ কেউ।  বর্তমানে কৃষকরাও নিজেদের ক্ষেতের চারপাশে এই গাছ রোপণ করছেন। এর ফলে ফসলের তুলনায় আরও বেশি আয় করছেন তাঁরা।
advertisement
3/6
রাজস্থানের সীমানা ঘেঁষা জেলার বাড়মেরের সদর দফতরের কাছে রতানাড়ার মা সতী দাক্ষায়ণী মন্দিরের কাছে তাপমাত্রা ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে পৌঁছে গিয়েছিল। সেখানে অত উচ্চ তাপমাত্রাও সহ্য করে নিয়েছিল মেহগনি গাছ। বর্তমানে ওই গাছটি ৮-১০ ফুট লম্বা। মন্দিরের পুরোহিত বাসুদেব জোশি মেহগনি চারা গাছটিকে সযত্নে বড় করেছেন। এর পিছনে রয়েছে তাঁর কঠোর পরিশ্রম। তিনি বলেন যে, ভবিষ্যতের ফিক্সড ডিপোজিটের তুলনায় এই গাছ কিছু কম নয়।
advertisement
4/6
১২ বছর পরে যখন এই গাছটি বৃক্ষে পরিণত হবে, তখন এর থেকে প্রচুর আয় হবে। বাসুদেব জোশি আরও বলেন যে, একবার মেহগনি গাছ পুরোপুরি বেড়ে উঠলে প্রতি কিউবিক ফুটে এর দাম হবে ১৫০০ থেকে ২৫০০ টাকা। বিনিয়োগকারীদের দারুণ মুনাফা এনে দিতে পারবে এই গাছটি। শুধু তা-ই নয়, মেহগনি গাছের ঔষধি গুণাগুণও রয়েছে। আসলে এই গাছের কাঠই শুধু ব্যবহার করা হয় না, এর পাশাপাশি এর পাতা, বীজ এবং ছালেরও উপকারিতা রয়েছে।
advertisement
5/6
অনেকেই হয়তো জানেন না যে, ক্যানসার, ম্যালেরিয়া, ডায়াবেটিস আর ডায়েরিয়ার মতো রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয় মেহগনি গাছের বিভিন্ন অংশ। কীটনাশক, সাবান, রঙ এবং মসক্যুইটো রিপেলেন্ট তৈরি করতে ব্যবহার করা হয় এই গাছের পাতা। আবার মেহগনি বীজ এবং পাতা ব্যবহার করে বানানো হয় ওষুধ। যা দেহের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। বিভিন্ন ভাবে মেহগনি ব্যবহার করার ফলে এর দামও বৃদ্ধি পেতে থাকে।
advertisement
6/6
বাসুদেব জোশির মতে, এই গাছটি এখন ৮-১২ ফুট লম্বা রয়েছে। ফেসবুকে বিজ্ঞাপন দেখে ২০০ টাকায় ওই গাছটি অনলাইনেই কিনেছিলেন তিনি। সবথেকে বড় কথা হল, মেহগনি আসলে চিরহরিৎ বৃক্ষ। যা ৫০-৬০ ফুট লম্বা হতে পারে। ১২ বছর পর সম্পূর্ণ বৃক্ষে পরিণত হয়। ফলে তা থেকে মূল্যবান কাঠ পাওয়া যায়। এটা আবার দীর্ঘমেয়াদে বিনিয়োগের দারুণ সুযোগও বটে!
বাংলা খবর/ছবি/ব্যবসা-বাণিজ্য/
Tree Farming: পকেটে ২০০ টাকা থাকলেই হবে, শুধু কিনে ফেলুন এই গাছ আর পেয়ে যান ১ লক্ষ টাকার লটারি ! সব সময় গাছটির চাহিদা থাকে তুঙ্গে
ব্যবসা-বাণিজ্যের সব লেটেস্ট খবর ( Business News in Bengali) নিউজ 18 বাংলা-তে পেয়ে যাবেন, যার মধ্যে ব্যক্তিগত অর্থ, সঞ্চয় এবং বিনিয়োগের টিপস (সেভিংস ও ইনভেস্টমেন্ট টিপস) ব্যবসার উপায়ও জানতে পারবেন। দেখুন ব্রেকিং নিউজ এবং সব গুরুত্বপূর্ণ খবর অনলাইনে নিউজ 18 বাংলার লাইভ টিভি-তে ৷ এর পাশাপাশি ডাউনলোড করুন নিউজ 18 বাংলার অ্যাপ সব খবরের আপডেট পেতে ৷ News18 Bangla-কে গুগলে ফলো করতে ক্লিক করুন এখানে ৷
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল