Modi Government Scheme: মোদি সরকারের বিশাল স্কিমে বিনিয়োগ করলেই আয়করে ছাড়, ব্যাপক সুদ, মোটা টাকা রিটার্ন

২০২৩-২৪ অর্থবর্ষের জন্য ট্যাক্স সেভিং বিনিয়োগ করতে চাইলে হাতে আর ১৫ দিন সময় রয়েছে। প্রতীকী ছবি ৷

৩১ মার্চের মধ্যেই এই কাজটা করতে হবে। নিরাপদ বিনিয়োগের সঙ্গে ট্যাক্স বাঁচাতে হলে পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ড বা পিপিএফে বিনিয়োগের পরামর্শ দিচ্ছেন আর্থিক বিশেষজ্ঞরা। প্রতীকী ছবি ৷

বর্তমানে পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ডে ৭.১ শতাংশ হারে সুদ দেওয়া হচ্ছে। পাশাপাশি পিপিএফ অ্যাকাউন্টের বিপরীতে ঋণও পাওয়া যায়। প্রতীকী ছবি ৷

পিপিএফের সাতটি বিশেষত্ব রয়েছে। ফলে যে কেউ এই স্কিমে বিনিয়োগ করে মোটা টাকা লাভ পেতে পারেন। প্রতীকী ছবি ৷

পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ড কেন্দ্র সরকার সমর্থিত সঞ্চয় স্কিম। সুদও সরকার নির্ধারণ করে। ফলে এই স্কিমে টাকা থাকে সম্পূর্ণ নিরাপদ। প্রতীকী ছবি ৷

যে সব গ্রাহক ট্যাক্স সুবিধা এবং মোটা রিটার্ন সহ ভাল বিনিয়োগ বিকল্প খুঁজছেন তাঁদের জন্য পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ড আদর্শ।প্রতীকী ছবি ৷

ক্ষুদ্র সঞ্চয় স্কিমগুলির মধ্যে ‘সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনা’ এবং সিনিয়র সিটিজেন স্কিমেই এর থেকে বেশি সুদ দেওয়া হয়। কিন্তু সমস্যা হল, এই দুটি স্কিমে সবার বিনিয়োগের সুযোগ নেই। প্রতীকী ছবি ৷

পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ডের বিনিয়োগ EEE ক্যাটাগরিতে আসে। এর মানে হল, এই স্কিমে করা সম্পূর্ণ বিনিয়োগে কর ছাড় পাওয়া যায়। প্রতীকী ছবি ৷

বিনিয়োগ থেকে প্রাপ্ত সুদ এবং বিনিয়োগ করা টাকাতেও করছাড় পাওয়া যায়। মেয়াদপূর্তিতে প্রাপ্ত রিটার্নের উপরেও কোনও কর দিতে হয় না। প্রতীকী ছবি ৷

পিপিএফ অ্যাকাউন্টে জমা পরিমাণের উপর ঋণও নিতে পারেন গ্রাহক। অ্যাকাউন্ট খোলার এক বছর পর এই সুবিধা পাওয়া যায়। অর্থাৎ যদি কেউ ২০১৯ সালের জানুয়ারিতে পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ড অ্যাকাউন্ট খোলেন তাহলে তিনি ২০২০ সালের ৩১ মার্চ কিংবা ১ এপ্রিল ঋণ নিতে পারবেন। প্রতীকী ছবি ৷

ঋণের ক্ষেত্রে পিপিএফের চেয়ে ১ শতাংশ অধিক হারে সুদ দিতে হয়। সুদ দুটি মাসিক কিস্তিতে বা একসঙ্গে পরিশোধ করা যায়। প্রতীকী ছবি ৷

পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ড স্কিমের মেয়াদ ১৫ বছর। তবে পাঁচ বছর মেয়াদে দু’বার বাড়ানো যায়। অবিলম্বে অর্থের প্রয়োজন না হলে অ্যাকাউন্ট হোল্ডার মেয়াদপূর্তির পরে সময়সীমা বাড়াতে পারেন। এর ফলে সুদ থেকে আরও বেশি রিটার্ন পেতে পারেন গ্রাহক। প্রতীকী ছবি ৷