নেপাল,দিল্লি পাড়ি দিচ্ছে পূর্বস্থলীর গাঁদা ফুল, জীবনের সমীকরণ বদলে ফেলেছেন চাষিরা
- Published by:Dolon Chattopadhyay
- hyperlocal
- Reported by:Bonoarilal Chowdhury
Last Updated:
পূর্বস্থলীর গাঁদা ফুল এখন যাচ্ছে নেপাল ও দিল্লিতে। লক্ষাধিক টাকার অর্ডারে ব্যস্ত চাষিরা, উৎসবের বাজারে ব্যাপক চাহিদা বদলে দিচ্ছে তাঁদের জীবনের সমীকরণ।
advertisement
1/6

কালীপুজোর আগে ব্যস্ততার চরমে পূর্ব বর্ধমানের ফুলচাষিরা। জেলার পূর্বস্থলী দু’নম্বর ব্লকের ঝাউডাঙা ও হালতাচরায় এখন চোখে পড়ছে গাঁদা ফুলের রঙিন সমারোহ। এই অঞ্চলের মাটিতে এখন শুধু সোনালি-কমলা গাঁদার ঢেউ। তথ্য ও ছবি : বনোয়ারীলাল চৌধুরী
advertisement
2/6
ভাগীরথীর বুকে ঘেরা এই দুই গ্রাম একসময় ছিল নদীভাঙন ও সেচ সমস্যায় জর্জরিত। ধান, তিল বা সর্ষের চাষে লাভ হচ্ছিল না, বরং ক্ষতি বাড়ছিল প্রতিদিন। সেই সময়ই কিছু কৃষক সিদ্ধান্ত নেন বদল আনার, আর সেই পরিবর্তনের মাধ্যম হিসেবে বেছে নেন গাঁদা ফুলের চাষ।তথ্য ও ছবি : বনোয়ারীলাল চৌধুরী
advertisement
3/6
আজ সেই সিদ্ধান্তই এনে দিয়েছে নতুন আশার আলো। ধানক্ষেতের জায়গা দখল করেছে গাঁদার চাষ। বিঘের পর বিঘে জমিতে এখন ফুটছে রঙিন ফুল, আর সেই ফুলই আজ বদলে দিয়েছে ঝাউডাঙা ও হালতাচরার চাষিদের ভাগ্য। তথ্য ও ছবি : বনোয়ারীলাল চৌধুরী
advertisement
4/6
স্থানীয় চাষিরা জানাচ্ছেন, এখন তাঁদের ফুল যাচ্ছে শুধু রাজ্যের বাজারেই নয়, দিল্লি ও নেপালেও। কালনা ও কৃষ্ণনগরের হিমঘর থেকে ভ্যানে করে প্রতিদিন পাঠানো হচ্ছে ফুল। বাইরে থেকে ক্রেতারাও আসছেন সরাসরি মাঠে, আগাম অর্ডারও দিচ্ছেন ।তথ্য ও ছবি : বনোয়ারীলাল চৌধুরী
advertisement
5/6
চাষিদের হিসাব অনুযায়ী, এক বিঘা জমিতে খরচ প্রায় ৩০ হাজার টাকা, আর আয় হচ্ছে ৭০ থেকে ৮০ হাজার টাকারও বেশি। স্থানীয় বাজারে যেখানে ২০টি মালার দাম ২৫০ টাকা, সেখানে দিল্লি ও নেপালে সেই মালা বিকোচ্ছে প্রায় ৫০০ টাকায়। ফলে লাভের অঙ্কটা বেড়ে যাচ্ছে অনেকটাই।তথ্য ও ছবি : বনোয়ারীলাল চৌধুরী
advertisement
6/6
স্থানীয় ফুল চাষি বীরেন্দ্র বারুই বলেন, “নেপালে রফতানি শুরু হওয়ায় আমরা বড় বাজার পেয়েছি। এখন ফুল চাষেই আমাদের সংসার চলে।” সত্যিই, গাঁদা ফুল এখন শুধু শোভা নয়, ঝাউডাঙা ও হালতাচরার চাষিদের কাছে এটি জীবিকার নতুন ভরসা। তথ্য ও ছবি : বনোয়ারীলাল চৌধুরী
বাংলা খবর/ছবি/ব্যবসা-বাণিজ্য/
নেপাল,দিল্লি পাড়ি দিচ্ছে পূর্বস্থলীর গাঁদা ফুল, জীবনের সমীকরণ বদলে ফেলেছেন চাষিরা