সহজেই জমা দিতে পারবেন Life Certificate, জমা দেওয়ার শেষ দিন দেখে নিন !
- Published by:Dolon Chattopadhyay
- trending-desk
- Written by:Trending Desk
Last Updated:
লাইফ সার্টিফিকেট মানে বেঁচে থাকার প্রমাণপত্র।
advertisement
1/11

অবসরের পর পেনশনের ক’টা টাকাতেই দিন গুজরান করতে হয়। ওতেই সংসার চালানো থেকে শুরু করে চিকিৎসা, জরুরী খরচ, মেটাতে হয় সবকিছু। কিন্তু নিয়মিত পেনশন সহজে মেলে না, এর জন্য রীতিমতো ঝক্কি পোহাতে হয়। প্রতি বছর জমা দিতে হয় লাইফ সার্টিফিকেট।
advertisement
2/11
লাইফ সার্টিফিকেট মানে বেঁচে থাকার প্রমাণপত্র। বায়োমেট্রিক প্রযুক্তির মাধ্যমে তৈরি হয়। এটি তথ্য প্রযুক্তি আইন অনুযায়ী বৈধ এবং এতে ব্যক্তির আধার নম্বর এবং বায়োমেট্রিক তথ্য থাকে। পেনশন হোল্ডার যে বেঁচে আছেন, এই সার্টিফিকেট তার প্রমাণ দেয়।
advertisement
3/11
এটা প্রতি বছর নির্দিষ্ট সময়ে জমা দিতে হয়। তবেই মেলে পেনশন। ২০২৪ সালের ৩০ নভেম্বর লাইফ সার্টিফিকেট জমা দেওয়ার শেষ দিন। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে লাইফ সার্টিফিকেট জমা না দিলে ডিসেম্বর ও পরবর্তী মাসের পেনশন বন্ধ হয়ে যেতে পারে।
advertisement
4/11
১ নভেম্বর থেকে ডিপার্টমেন্ট অফ পেনশন অ্যান্ড পেনশনার্স ওয়েলফেয়ার দেশের ৮০০ শহরে ক্যাম্পেন শুরু করেছে। চলবে ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত। এখান থেকে ডিজিটাল লাইফ সার্টিফিকেট পেয়েছেন ১.৮১ লক্ষেরও বেশি পেনশনভোগী।
advertisement
5/11
এই ক্যাম্পেইন সুষ্ঠভাবে চালানোর জন্য বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ সংস্থার সাহায্য নিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। এর মধ্যে রয়েছে সিজিডিএ, টেলিকম বিভাগ, রেলওয়ে, ইউআইডিএআই এবং ইলেকট্রনিক্স ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রক। পেনশন হোল্ডাররা যাতে প্রয়োজনীয় সুবিধাগুলি সহজে পেতে পারেন, এটাই মূল লক্ষ্য।
advertisement
6/11
প্রযুক্তির মাধ্যমে ডিজিটাল লাইফ সার্টিফিকেট তৈরি হচ্ছে। গোটা প্রক্রিয়াটাই খুব সহজ। ব্যাঙ্ক বা পোস্ট অফিসে যেতে হচ্ছে না। স্মার্টফোনের ক্যামেরা দিয়েই নিজেদের মুখের ছবি স্ক্যান করছেন পেনশন হোল্ডাররা।
advertisement
7/11
অনলাইনে লাইফ সার্টিফিকেট জমা দেওয়ার পদ্ধতি: প্রথমে পেনশনভোগীকে জীবন প্রমাণ অ্যাপ (Jeevan Pramaan App) ডাউনলোড করতে হবে। এরপর আধার নম্বর, PPO নম্বর, ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট, ব্যাঙ্কের নাম, মোবাইল নম্বরের মধ্যে যে কোনও একটি তথ্য দিয়ে ক্লিক করতে হবে 'গেট ওটিপি'-তে।
advertisement
8/11
ওটিপি দেওয়ার পর নাম এবং ইমেইল আইডি দিয়ে স্ক্যান ফিঙ্গার' এ ক্লিক করে ফিঙ্গারপ্রিন্ট স্ক্যান করাতে হবে। ফিঙ্গারপ্রিন্ট স্ক্যানের পরিবর্তে আইরিস স্ক্যানও করা যায়। এখন স্মার্টফোনে 'ডিভাইস রেজিস্ট্রেশন' মেসেজ শো হবে। এর নীচে থাকা 'ওকে'-তে ক্লিক করতে হবে।
advertisement
9/11
এখন প্রমাণীকরণ এবং সার্টিফিকেট তৈরি হয়ে যাবে। এরপর ফের আধার নম্বর এবং রেজিস্টার্ড মোবাইল নম্বর দিতে হবে।- মোবাইল নম্বরে আসা ওটিপি দিয়ে ‘ওকে’-তে ক্লিক করতে হবে।
advertisement
10/11
এরপর স্ক্রিনে দেওয়া সমস্ত তথ্য পূরণ করে 'রিমেরিড অপশন' এবং 'রি-এমপ্লয়ড অপশন'-এর মধ্যে যেটা পেনশন হোল্ডারের জন্য প্রযোজ্য সেটাই ক্লিক করতে হবে।
advertisement
11/11
এরপর 'স্ক্যান ফিঙ্গার' অপশনে ক্লিক করে ফিঙ্গারপ্রিন্ট স্ক্যান করাতে হবে। ফিঙ্গারপ্রিন্ট স্ক্যান হলে লাইফ সার্টিফিকেট জমা হয়ে যাবে। লাইফ সার্টিফিকেট জমা হওয়ার পর রেজিস্টার্ড মোবাইল নম্বরে অ্যাকনলেজমেন্ট মেসেজ আসবে। এই মেসেজে লাইফ সার্টিফিকেট আইডি ডিটেইলস থাকবে। এই তথ্য যত্ন করে রেখে দেওয়া উচিত যাতে সহজেই লাইফ সার্টিফিকেট ডাউনলোড করা যায়।