Invest Less And Earn Huge Money: সোশ্যাল মিডিয়ার হাত ধরে ধামাকা কামব্যাক ভাঁড়ের, মাত্রা হাজার টাকা বিনিয়োগে মালামাল হোন
- Published by:Debalina Datta
- hyperlocal
- Reported by:Sayani Sarkar
Last Updated:
Invest Less And Earn Huge Money: হাজার টাকায় শুরু, লক্ষ্মীলাভের নতুন দিশা! সোশ্যাল মিডিয়ার হাত ধরে তুঙ্গে মাটির ভাঁড় ও জিনিসের চাহিদা
advertisement
1/7

সোশ্যাল মিডিয়ার দৌলত বেড়েছে মাটি জিনিসের চাহিদা। বিভিন্ন ডিজাইনের মাটির ভার থেকে শুরু করে মাটির জলের বোতল বৃদ্ধি পেয়েছে চাহিদা।আপনি কি ভালো মাটির কাজ জানেন তাহলে এই ব্যবসায় হতে পারে আপনার লক্ষী লাভের সুবর্ণ সুযোগ। হাজার টাকা বিনিয়োগে শুরু করতে পারবেন এই ব্যবসা। (ছবি ও তথ্য: সায়নী সরকার)
advertisement
2/7
রোজকার জীবনের একটি বহুল ব্যবহৃত জিনিস হল মাটির ভাঁড়। রাস্তার ধারে, পাড়ার মোড়ে বা চায়ের দোকানে গেলেই চোখে পড়ে এটি। বাজারে প্লাস্টিকের চায়ের কাপ এসে মাঝে কিছুটা চাহিদা কমেছিল মাটির ভাঁড়ের কিন্তু সোশ্যাল মিডিয়ার দৌলতের আবারও ফিরে এসেছে সেই মাটির চায়ের ভাঁড়ের ট্রেন্ড।
advertisement
3/7
বর্তমান প্রজন্মের অনেকেই মাটির ভাঁড়ে চায়ের চুমুক দিয়ে পান এক অন্যরকম নস্টালজিয়া। অনেকেই আবার হাতে বিভিন্ন ডিজাইনের চায়ের ভাঁড় নিয়ে ছবি পোস্ট করে সামাজিক মাধ্যমে। তাই বাড়ছে বিভিন্ন ডিজাইনের মাটির তৈরি ভাঁড়ের চাহিদা। শুধু মাটির ভাঁড়ই নয় চাহিদা বেড়েছে মাটির তৈরি বিভিন্ন জিনিসেরও।
advertisement
4/7
আর এই ব্যবসা আপনি শুরু করতে পারেন মাত্র হাজার টাকা দিয়ে। কলকাতা, হাওড়া ও কৃষ্ণনগর থেকে টন হিসেবে নিয়ে আসতে হবে মাটি। দাম প্রতি টন হাজার টাকা আর এক টন মাটি দিয়েই তৈরি করা যায় প্রায় ২০০০ মাটির ভাঁড়। যা বাজারে বিভিন্ন ছোট বড় চায়ের দোকানে বিক্রি হয় ১০০ পিস ৭০ থেকে ৮০ টাকা দামের। এছাড়াও তৈরি করতে পারেন মাটির অন্যান্য জিনিস যা বেশ ভালো দামে বিক্রি হয় বাজারে।
advertisement
5/7
মাটির বিভিন্ন রকমের ভাঁড় ও অন্যান্য জিনিস তৈরি করে এখন লক্ষী লাভের নতুন দিশা দেখাচ্ছেন পূর্ব বর্ধমানের আনন্দ পন্ডিত। হাওড়া ও কৃষ্ণনগর থেকে মাটি এনে বিদ্যুৎ চালিত আধুনিক চাকার সাহায্যে মাটির বিভিন্ন জিনিস তৈরি করছেন তিনি ও তার স্ত্রী। এখন একেক বারে লরি করে প্রায় ২৪ টন করে মাটি নিয়ে আসেন তিনি যা দিয়ে তৈরি হয় প্রায় দেড় লক্ষ ভাঁড়।
advertisement
6/7
আনন্দ পন্ডিত জানান,তিনি বিশেষভাবে সক্ষম কাজ করতে পারেন না। তাই শুরু করেছিলেন মাটির জিনিস তৈরির কাজ। প্রায় ১৫ বছর ধরে এক কাজ করছেন তিনি। মাঝে চাহিদা কিছুটা কমলেও বর্তমানে আবার চাহিদা বেড়েছে মাটির ভাঁড়ের। তাই বিভিন্ন ডিজাইনের মাটির ভাঁড় ও অন্যান্য জিনিস তৈরি করেন আর এতে রোজগার হয় ভালোই।
advertisement
7/7
তার স্ত্রী ও তার এক সহকর্মী জানান, হাতে চালানো চাকার থেকে এখন বিদ্যুৎ চালিত চাকায় কাজ করায় কাজের অনেকটাই সুবিধা হয়েছে। কম সময়ে বেশি উৎপাদন করা যাচ্ছে কারণ আগের থেকে চাহিদাও অনেকটা বৃদ্ধি পেয়েছে। বিভিন্ন ডিজাইনের মাটির ভাঁড় চাইছেন দোকানদাররা। (ছবি ও তথ্য: সায়নী সরকার)
বাংলা খবর/ছবি/ব্যবসা-বাণিজ্য/
Invest Less And Earn Huge Money: সোশ্যাল মিডিয়ার হাত ধরে ধামাকা কামব্যাক ভাঁড়ের, মাত্রা হাজার টাকা বিনিয়োগে মালামাল হোন