advertisement
1/8

রিজার্ভ ব্যাঙ্কের ঋণনীতি ঘোষণার মুখেই মার্জিনাল কস্ট অফ ফান্ড-বেসড লেন্ডিং রেট (MCLR) ও রিটেল প্রাইম লেন্ডিং রেট (RPLR) ৫ থেকে ১০ বেসিস পয়েন্ট বাড়িয়ে দিয়েছে স্টেট ব্যাঙ্ক, পঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাঙ্ক-সহ দেশের একাধিক ব্যাঙ্ক৷ অর্থনীতির এই মারপ্যাঁচের নির্যাস হল, একলাফে খানিকটা বেড়ে গেল গৃহঋণে ইএমআই৷
advertisement
2/8
দেশের বৃহত্তম রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্ক SBI একবছরের MCLR ৮.৪৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৮.৫০ শতাংশ করেছে৷ যার ফলে ৩০ লক্ষ টাকা গৃহঋণের সুদের হার যেখানে ছিল ৮.৭০-৮.৮৫ শতাংশ, তা বেড়ে হল ৮.৬৫ থেকে ৮.৮০ শতাংশ৷
advertisement
3/8
l4
advertisement
4/8
আইসিআইসিআই ব্যাঙ্ক ৬ মাসের MCLR ৮.৫০ শতাংশ থেকে ৮.৬০ শতাংশ করেছে৷ যার ফলে ৫০ থেকে ৯০ বেসিস পয়েন্ট বাড়িয়ে দিচ্ছে বিভিন্ন ঋণে সুদের হার৷ এই সুদের হার নির্ভর করবে ঋণ ও ঋণগ্রহীতার রেকর্ডের উপর৷
advertisement
5/8
এইচডিএফসি ব্যাঙ্কের গৃহঋণে সুদের হার ছিল ৮.৭০ থেকে ৮.৭৫ শতাংশ৷ এ বার ৩০ লক্ষ টাকা গৃহঋণ নিলে সুদ গুনতে হবে ৮.৮০ থেকে ৮.৮৫ শতাংশ৷
advertisement
6/8
অতএব আপনি যদি হোম লোন নেওয়ার পরিকল্পনা করেন, তা হলে আপনার কাছে দুটি অপশন থাকছে, ফিক্সড রেট লোন ও ফ্লোটিং রেট লোন৷ ফিক্সড রেট লোনে ব্যাঙ্ক আপনাকে একটি সুদের হার দেবে, সেই সুদের হারেই গোটা সময়সীমা ইএমআই গুনতে হবে৷ ফ্লোটংয়ের ক্ষেত্রে সুদের হার পরিবর্তন হবে রিজার্ভ ব্যাঙ্কের ঋণনীতির উপর৷ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ফ্লোটিং রেট লোন নেওয়াই বুদ্ধিমানের৷ কারণ, গৃহঋণ সাধারণত বেশির ভাগ মানুষ ন্যূনতম ২০ বছরের জন্য নেন৷
advertisement
7/8
গৃহঋণ নেওয়ার সময় অনেক চার্জ থাকে যেমন প্রসেসিং ফি, অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ কস্ট ও ফ্র্যাঙ্কিং চার্জ ইত্যাদি৷ এই ব্যাপারগুলো লোন নেওয়ার আগে ব্যাঙ্কের কাছে ভালো করে জেনে নেওয়া উচিত৷
advertisement
8/8
যদি আপনার ক্রেডিং স্কোর ভালো হয়, তা হলে কিন্তু আনুসাঙ্গিক চার্জগুলি থেকে ছাড় দেওয়ার জন্য আপনি ব্যাঙ্ক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে আবেদন করতেই পারেন৷