সোনা...সোনা...! ৩ একর জমিতে ৩০ লাখ আয়! ১ বছরেই ধনী করে দেবে এই 'জিনিস' চাষ, সোনালি দিন দেখলেন কৃষক!
- Published by:Sanjukta Sarkar
Last Updated:
Farming: গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল, এঁরা এমন ফসল চাষ করছেন যার বাজারে চাহিদা বেশি এবং লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করার সুযোগ। আসুন, আজ এই প্রতিবেদনে এমনই একজন কৃষকের গল্প জেনে নেওয়া যাক।
advertisement
1/10

আজকাল অনেকেই চাকরি ছেড়ে দিয়ে নিজস্ব ব্যবসা শুরু করছেন অথবা তাঁদের নিজস্ব জমিতে কিছু লাভজনক ফসল চাষ করছেন। চাকরিতে সন্তুষ্টির অভাব এবং অপর্যাপ্ত বেতনের কারণে মূলত এই সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন অনেকেই।
advertisement
2/10
আরও গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল, এঁরা এমন ফসল চাষ করছেন যার বাজারে চাহিদা বেশি এবং লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করার সুযোগ। আসুন, আজ এই প্রতিবেদনে এমনই একজন কৃষকের গল্প জেনে নেওয়া যাক।
advertisement
3/10
মহারাষ্ট্রের ছত্রপতি শম্ভাজিনগরের কৃষক অমরচাঁদ প্যাটেল আদা চাষ করে প্রচুর টাকা লাভ করেছেন। রাতারাতি রীতিমতো বড়লোক হয়ে ওঠেন তিনি। আশেপাশের এলাকার কৃষকদের জন্য একজন আদর্শ হয়ে উঠেছেন অমরচাঁদ! কিন্তু কী ভাবে?
advertisement
4/10
এই কৃষক মাত্র তিন একর জমিতে আদা চাষ করে লালে লাল হয়ে গিয়েছেন। শুনলে চোখ কপালে উঠবে যে এই কৃষক মোট ২৫ থেকে ৩০ লক্ষ টাকা আয় করেছেন।
advertisement
5/10
কৃষক অমরচাঁদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩ সালের জুন মাসে আদা চাষ করা হয়। চাষের জন্য প্রতি একরে প্রায় ৮ কুইন্টাল আদার বীজের প্রয়োজন হলেও, তিন একরের জন্য মোট ২৩ কুইন্টাল বীজ ব্যবহার করা হয়েছিল।
advertisement
6/10
আদা গাছ সাধারণত রোপণের ৮ থেকে ১২ মাসের মধ্যে কাটা হয়। কৃষক অমরচাঁদ বলেন, বাজার মূল্য ভাল থাকলে আদা সংগ্রহ করে রাখা খুবই লাভজনক হয়। এই ক্ষেত্রে, কৃষক বলেন, প্রতি কেজি ৩০ থেকে ৪০ টাকা দাম পেলে তিনি আদা সংগ্রহ করেন।
advertisement
7/10
অমরচাঁদের হিসাব অনুযায়ী, এক একর জমি থেকে গড়ে ১০০ কুইন্টাল আদা উৎপন্ন হয়। গত বছর, তিনি ২ একর জমিতে ১৮ কুইন্টাল বীজ থেকে প্রায় ২২০ কুইন্টাল আদা উৎপাদন করেছিলেন এবং তা ৯০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করেছিলেন।
advertisement
8/10
এইভাবে ধীরে ধীরে এই কৃষক ২৫ থেকে ৩০ লক্ষ টাকা আয় করেছেন শুধুমাত্র আদা চাষ করেই। তিনি বলেন, বীজের কোনও অভাব নেই। বাড়িতে পাওয়া আদা বীজ হিসেবেও ব্যবহার করা যেতে পারে।
advertisement
9/10
আদা চাষে প্রতি একরে ১.৫-২ লক্ষ টাকা খরচ হয়। তবে, প্রতি একরে ৫-৭ লক্ষ টাকা পর্যন্ত লাভ হতে পারে। অমরচাঁদ উল্লেখ করেন তাঁর খামারে ড্রিপ সেচ ব্যবস্থা স্থাপনের ফলে কেবল জলের ব্যবহারই কমেনি, বরং গাছপালাও স্বাস্থ্যকরভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে এবং ড্রিপের মাধ্যমে সার সরবরাহের কারণে ফলনও বেড়েছে।
advertisement
10/10
যদিও আদা একটি লাভজনক ফসল, তবে এই কৃষক তাঁর পরামর্শে বলেন, কৃষকদের বাজারের অবস্থা অনুসারে খনি খনন করা উচিত, কারণ আদার দাম সবসময় একই থাকে না। তা পরিবর্তিত হয়। তাই কতটা আদা চাষ করবেন বা কতখানি জমিতে, বাজারের গতি বুঝে তা আগে ঠিক করে নেওয়া জরুরি।
বাংলা খবর/ছবি/ব্যবসা-বাণিজ্য/
সোনা...সোনা...! ৩ একর জমিতে ৩০ লাখ আয়! ১ বছরেই ধনী করে দেবে এই 'জিনিস' চাষ, সোনালি দিন দেখলেন কৃষক!