DMart এত সস্তায় জিনিসপত্র বিক্রি করে কীভাবে? অবশেষে জানা গেল এর পিছনের আসল রহস্য
- Published by:Siddhartha Sarkar
- trending desk
Last Updated:
কোনও এলাকায় ডিমার্ট তৈরি হলেই আশপাশের জমির দাম বাড়তে থাকে। এর পিছনে রয়েছে মনস্তত্ব।
advertisement
1/7

সস্তায় কেনাকাটার আদর্শ ঠিকানা হল ডিমার্ট। নিত্য মুদিখানার জিনিসপত্র থেকে শুরু করে ফল, সবজি, সবই মেলে। প্রায় সব মেট্রো শহরেই ডিমার্টের স্টোর রয়েছে। খ্যাতি এমন জায়গায় পৌঁছেছে যে মধ্যবিত্তরাও এখন এখান থেকেই বাজারহাট করেন।
advertisement
2/7
শুধু খাবারদাবার নয়, হোম অ্যাপ্লায়েন্স, ক্রকারি থেকে শুরু করে জামাকাপড় মায় জুতো পর্যন্ত মেলে ডিমার্টে। মানে এক ছাদের তলায় সবকিছু। অনলাইনের যুগে বড় বড় ই-কমার্স প্ল্যাটফর্মগুলির সঙ্গে সমান তালে পাল্লা দিচ্ছে সংস্থা। এর একটাই কারণ, সেটা হল সবকিছু সস্তায় পাওয়া যায়।
advertisement
3/7
মজার বিষয় হল, কোনও এলাকায় DMart তৈরি হলেই আশপাশের জমির দাম বাড়তে থাকে। এর পিছনে রয়েছে মনস্তত্ব। সাধারণ মানুষ মনে করেন, ডিমার্টের কারণে এলাকার আরও উন্নয়ন হবে। পাল্টে যাবে জীবনযাত্রার মান। ডিমার্ট কীভাবে এত সস্তায় জিনিসপত্র বিক্রি করে? এর মাস্টারমাইন্ড এক দ্বাদশ ফেল ব্যক্তি। তিনি আর কেউ নন, রাধাকিশান দামানি। দেশের অন্যতম সফল ব্যবসায়ী।
advertisement
4/7
পুঁথিগত বিদ্যা না থাকলেও তাঁর ব্যবসায়িক জ্ঞান তুখোড়। সঙ্গে যোগ হয়েছে অভিজ্ঞতা এবং দক্ষতা। তার জেরেই আজ তিনি কোটি কোটি টাকার সম্পত্তির মালিক। বিগ বাজারকে টেক্কা দিতেই ডিমার্ট নিয়ে এসেছিলেন রাধাকিশান। তিনি মূলত বিনিয়োগকারী। হাতের তালুর মতো চেনেন স্টক মার্কেট।
advertisement
5/7
১৯৯৯ সালে নিজের ব্যবসা শুরু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন রাধাকিশান। একাধিকবার ব্যর্থ হয়েছেন। নেরুল ফ্যাঞ্চাইজি চলেনি। বোরওয়েল নির্মাণের কাজ শুরু করলেও এগোয়নি। এরপর ২০০২ সালে শুরু করেন ডিমার্ট। মুম্বইতে খোলেন প্রথম স্টোর। কিন্তু জায়গা বা দোকান ভাড়া নিতে চাননি তিনি। জমি কিনে স্টোর খোলেন।
advertisement
6/7
বর্তমানে সারা দেশে ৩০০টিরও বেশি ডিমার্ট স্টোর রয়েছে। মানে রাধাকিশান দামানি শুধু ডিমার্ট স্টোরের মালিক নন, তিনি দেশের মোট ১১টি রাজ্যের ৩০০টি বড় জমির মালিক। সস্তায় জিনিসপত্র বিক্রি করতে পারার এটাই একমাত্র কারণ।
advertisement
7/7
স্টোরের জন্য রাধাকিশানকে এক পয়সা ভাড়া দিতে হয় না। অনেক টাকা বেঁচে যায়। ফলে গ্রাহককে সস্তায় জিনিসপত্র বেচতে পারেন তিনি। ৩০ দিনের মধ্যে নতুন স্টকের অর্ডার দেওয়া হয় ডিমার্টে। পুরনো স্টক ছেড়ে দেওয়া হয়। এর ফলেও কম দামে জিনিসপত্র পান গ্রাহক।
বাংলা খবর/ছবি/ব্যবসা-বাণিজ্য/
DMart এত সস্তায় জিনিসপত্র বিক্রি করে কীভাবে? অবশেষে জানা গেল এর পিছনের আসল রহস্য