বড়সড় স্বস্তি, এঁদের ITR ফাইল করতে হবে না! আপনিও কি আছেন সেই দলে?
- Written by:Trending Desk
- trending desk
- Published by:Dolon Chattopadhyay
Last Updated:
একজন ব্যক্তি যিনি বার্ষিক ৭.২৭ লাখ টাকা উপার্জন করেন তিনি আয়করের আওতায় পড়বেন না।
advertisement
1/7

৩১ জুলাই আয়কর রিটার্ন জমা দেওয়ার শেষ দিন। তার আগে বড় ঘোষণা করলেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমণ। তিনি জানিয়েছেন, ৭.২৭ লক্ষ টাকা পর্যন্ত বার্ষিক আয়ে কোনও আয়কর দিতে হবে না। পাশাপাশি মধ্যবিত্তদের জন্য মোদি সরকার একাধিক করছাড়ের বন্দোবস্ত করছে বলেও জানিয়েছেন নির্মলা।
advertisement
2/7
২০২৩-২৪ সালের বাজেটে কর ব্যবস্থাকে আকর্ষণীয় করতে বেশ কিছু পরিবর্তন করে মোদি সরকার। এরপর থেকে নতুন কর কাঠামো নিয়ে আগ্রহ বেড়েছে। অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমণও নতুন কর ব্যবস্থার প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, ‘নতুন কর ব্যবস্থায় মধ্যবিত্তরা সর্বোচ্চ ত্রাণ ও সুবিধা পাচ্ছেন। ৭.২৭ লক্ষ টাকা বার্ষিক আয়ের উপর করছাড়ও মিলছে’।
advertisement
3/7
যাঁদের আয় ৭ লাখ টাকার একটু বেশি তাঁরাও করছাড় পাবেন: অর্থমন্ত্রী সীতারমণ বলেছেন, মোদি সরকার সমাজের সব স্তরের মানুষকে সঙ্গে নিয়ে চলার চেষ্টা করছে। দেশের মধ্যবিত্তদের কথা মাথায় রেখে সরকার ৭ লাখ টাকা পর্যন্ত বার্ষিক আয়ে আয়কর ছাড় দিচ্ছে। নতুন কর কাঠামোর অধীনে এই ছাড় পাওয়া যাবে।
advertisement
4/7
বাজেটে নতুন কর কাঠামো ঘোষণার পর অনেকের মনেই এই নিয়ে সংশয় ছিল। প্রশ্ন উঠছিল, কারও আয় ৭ লাখ টাকার সামান্য বেশি হলে তাঁকে কী কর দিতে হবে? এই নিয়ে বিস্তর আলোচনাও হয়।
advertisement
5/7
এরপরে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, আয় বার্ষিক ৭ লাখ টাকার বেশি হলেও কর দিতে হবে না। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, একজন ব্যক্তি যিনি বার্ষিক ৭.২৭ লাখ টাকা উপার্জন করেন তিনি আয়করের আওতায় পড়বেন না।
advertisement
6/7
৫০ হাজার টাকা আয়ের উপর স্ট্যান্ডার্ড ডিডাকশন: নতুন কর কাঠামোয় স্ট্যান্ডার্ড ডিডাকশন মিলছে না বলেও অনেকে অভিযোগ করেন। এই পরিস্থিতিতে নির্মলার ঘোষণা, ‘করদাতাদের চাহিদার কথা মাথায় রেখে আমরা ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত স্ট্যান্ডার্ড ডিডাকশনের ব্যবস্থা করেছি’।
advertisement
7/7
এমএসএমই-গুলোর বাজেট বাড়ল: ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের জন্য সরকারি পদক্ষেপের কথা মনে করিয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন, গত ৯ বছরে এর বাজেট ৭ গুণ বেড়েছে। ২০১৩-১৪ অর্থবর্ষে এই বাজেট ছিল ৩,১৮৫ কোটি টাকা, যা এখন ২০২৩-২৪-এ বেড়ে ২২,১৩৮কোটি টাকা হয়েছে। এর থেকে বোঝা যায় দেশের ক্ষুদ্র শিল্পের উন্নয়নে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।