চাকরি খোওয়ানোর আশঙ্কা; এই সব খাতে বিনিয়োগ করে রাখলে মাসিক আয় নিয়ে আর দুশ্চিন্তা থাকবে না
- Published by:Dolon Chattopadhyay
- trending desk
- Written by:Trending Desk
Last Updated:
চাকরি চলে গেলেও মাসিক আয় যাতে বজায় থাকে, তার জন্য কিছু সেভিংস ইনস্ট্রুমেন্ট রয়েছে। সেখানে বিনিয়োগ করতে হবে।
advertisement
1/10

কোভিড অতিমারীর পর থেকে সারা বিশ্ব জুড়ে একটা অর্থনৈতিক সঙ্কট তৈরি হয়েছে। যার জেরে দেশ-বিদেশের বহু বেসরকারি সংস্থা কর্মী ছাঁটাই করতে উঠেপড়ে লেগেছে।
advertisement
2/10
যেমন - গত দুই বছরে বহু বহুজাতিক সংস্থাই কর্মী ছাঁটাই করেছে। আর কোনও কোনও বড় সংস্থা ছাঁটাই করা কর্মীদের বেতন দিয়েছে ঠিকই, আবার অনেক সংস্থা ছাঁটাই করা কর্মীদের কোনও রকম ক্ষতিপূরণ দেননি।
advertisement
3/10
ফলে বোঝাই যাচ্ছে যে, বেসরকারি চাকরির বাজারের খুবই টালমাটাল দশা। আর এই অনিশ্চয়তার পরিস্থিতিতে সঠিক আর্থিক পরিকল্পনা আবশ্যক। চাকরি চলে গেলেও মাসিক আয় যাতে বজায় থাকে, তার জন্য কিছু সেভিংস ইনস্ট্রুমেন্ট রয়েছে। সেখানে বিনিয়োগ করতে হবে। রইল সেই সব বিনিয়োগ মাধ্যমের হদিশ।
advertisement
4/10
ফিক্সড ডিপোজিট (এফডি): এফডি হল সবথেকে সাধারণ বিনিয়োগের বিকল্প। যাঁরা নিরাপদ ভাবে বিনিয়োগ করে নিশ্চিত রিটার্ন পেতে চান, তাঁদের জন্য এটা আদর্শ। এফডি-র মেয়াদকাল হয় সাধারণত ৭ দিন থেকে ১০ বছর পর্যন্ত। মাসে মাসে রিটার্ন চাইলে বিনিয়োগকারীকে এর মেয়াদ বেছে নিতে হবে।
advertisement
5/10
মিউচুয়াল ফান্ড: যাঁরা আকর্ষণীয় উচ্চ রিটার্ন পেতে চান, তাঁরা ডেট অথবা ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডে টাকা রাখতে পারেন। কারণ এফডি-র তুলনায় উচ্চ হারে রিটার্ন প্রদান করতে সক্ষম এটি। যদিও বাজারের অস্থির প্রবণতা থাকে। ঝুঁকিও রয়েছে। ফলে নিরাপত্তা তেমন নিশ্চিত করা যায় না। ঝুঁকি নিতে চাইলে প্রথমে নিজেকে পড়াশোনা করতে হবে এবং আর্থিক প্রয়োজনীয়তার জন্য বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।
advertisement
6/10
স্টকের লভ্যাংশ: বিভিন্ন স্টক আকর্ষণীয় ডিভিডেন্ড রিটার্ন প্রদান করে থাকে। আর এটা নিয়মিত রিটার্ন পাওয়ার একটা অন্যতম ভাল পন্থা। এফডি থেকে পাওয়া সুদের তুলনায় ডিভিডেন্ডের আয় অনেকটাই বেশি। তবে মার্কেটের অস্থির প্রবণতার কারণে স্টকের ঝুঁকি একটু বেশি। তবে বৈচিত্র্যপূর্ণ পোর্টফোলিও থাকলে ঝুঁকি অনেকটাই কমানো সম্ভব।
advertisement
7/10
অ্যানুইটি বিনিয়োগ: যাঁরা প্রতি মাসে নিয়মিত ফিক্সড আয় চান, তাঁদের জন্য অ্যানুইটি বিনিয়োগ সেরা বিকল্প হতে পারে। এই প্ল্যানের সুবিধা নেওয়ার জন্য বিশ্বস্ত কোনও বিমা সংস্থার কাছে যেতে হবে। বড় পরিমাণ অর্থের একটা অ্যানুইটি বিনিয়োগ করা আবশ্যক।
advertisement
8/10
এর ফলে ওই সংস্থা বিনিয়োগকারীকে মাসিক ভিত্তিতে স্থায়ী আয়ের ব্যবস্থা করে দেবে। আর সুবিধাভোগীর জীবৎকালে এই পে-আউটের পরিমাণ একই থাকে।
advertisement
9/10
রিয়েল এস্টেট: রিয়েল এস্টেটের দাম সাধারণত ক্রমবর্ধমান। তাই রিয়েল এস্টেটে বিনিয়োগ খুবই লাভজনক। এতে উচ্চ রিটার্ন উপার্জন করা যাবে। তাই জমি অথবা বাড়ির মতো রিয়েল এস্টেট সম্পত্তিতে বিনিয়োগ করা যেতে পারে। রিটার্নের হার নিজের আর্থিক প্রয়োজনের সঙ্গে মিলছে কি না, তা যাচাই করে সেই সম্পত্তি বেচে দেওয়া যেতে পারে।
advertisement
10/10
রিয়েল এস্টেট বিনিয়োগের বিভিন্ন স্কিমও রয়েছে। যা নিয়মিত মাসিক এবং ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে রিটার্ন দিতে পারে।
বাংলা খবর/ছবি/ব্যবসা-বাণিজ্য/
চাকরি খোওয়ানোর আশঙ্কা; এই সব খাতে বিনিয়োগ করে রাখলে মাসিক আয় নিয়ে আর দুশ্চিন্তা থাকবে না