Cracked Heels Remedy: শীত আসতেই পা ফাটা শুরু হয়েছে তো? ঘরোয়া 'এই' এক জিনিসেই পা হবে মসৃণ, এক পয়সাও খরচ হবে না
- Published by:Shubhagata Dey
Last Updated:
Cracked Heels Remedy: এই গাছের দুধ ফাটা গোড়ালি নরম করতে খুব ভাল কাজ করে। আজও, বাজার দামি ফুট ক্রিম এবং লোশনে ভরে গেলেও, গ্রামাঞ্চলের মানুষ এখনও এই প্রাচীন ঘরোয়া প্রতিকারের উপর নির্ভর করে।
advertisement
1/8

*প্রাচীনকালে খালি পায়ে হাঁটা খুবই সাধারণ ছিল। যখন স্যান্ডেল পরা সকলের জন্য সহজলভ্য ছিল না, তখন ফাটা গোড়ালি প্রায় সকলের জন্যই একটি সমস্যা ছিল। বিশেষ করে গ্রামীণ মহিলারা এবং খালি পায়ে সাধু, যাদের গোড়ালি প্রায়শই ফাটত। কিন্তু সেই সময়েও, মানুষ আধুনিক ক্রিম বা লোশন ছাড়াই তাদের গোড়ালি সুস্থ রাখতেন। রহস্য লুকিয়ে রয়েছে বটগাছের মধ্যেই। বাঘেলখণ্ডের গ্রামাঞ্চলে আজও এই ঐতিহ্য অব্যাহত রয়েছে।
advertisement
2/8
*লোকাল ১৮-এর এক সাক্ষাৎকারে, ভেষজবিদ বিষ্ণু তিওয়ারি বলেন, প্রাচীনকালে, মানুষ ফাটা গোড়ালির চিকিৎসার জন্য বটগাছের দুধ (রস) ব্যবহার করত। গাছের গোড়া বা কাণ্ডে একটি ছোট ছেদ করে এই দুধ সরাসরি ফাটা গোড়ালিতে প্রয়োগ করা হত।
advertisement
3/8
*এই দুধ যদি ছয় থেকে সাতদিন ধরে দিনে দুই থেকে তিনবার ফাটা গোড়ালিতে প্রয়োগ করা হয়, তাহলে গোড়ালি আবার নরম হয়ে যায়। বটগাছের দুধে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য রয়েছে।
advertisement
4/8
*অ্যান্টিফাঙ্গাল এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এই বৈশিষ্ট্যগুলি ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখতে, ফাটা নিরাময় করতে এবং সংক্রমণ থেকে রক্ষা করতে সহায়তা করে। এজন্যই একে প্রাচীনকালের প্রাকৃতিক লোশন বলা হয়।
advertisement
5/8
*বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বটগাছের দুধের ব্যবহার কেবল ফাটা গোড়ালির মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। এটি অ্যালার্জি, ব্রণ এবং দাগের মতো আরও অনেক ত্বকের সমস্যার জন্যও ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এছাড়াও, বটগাছের পাতা পিষে পেস্ট হিসেবে লাগালে চুলকানি এবং রঙ্গকতা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এটি ত্বকের রঙ সমান করতে সাহায্য করে এবং প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে।
advertisement
6/8
*সাতনা এবং আশেপাশের গ্রামের অনেকেই এখনও বটগাছের দুধ ব্যবহার করেন। বিশেষ করে শীতকালে, যখন হাত ও পায়ের আর্দ্রতা চলে যায়, তখন লোকেরা এটিকে প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজার হিসেবে ব্যবহার করে।
advertisement
7/8
*গ্রামীণ মহিলারা বংশ পরম্পরায় এই ঐতিহ্যবাহী ঘরোয়া প্রতিকার গ্রহণ করে আসছেন। আজও, বটগাছের দুধকে বাগেলখণ্ড ঐতিহ্য এবং আয়ুর্বেদিক জ্ঞানের প্রতীক হিসেবে বিবেচনা করা হয়। আধুনিক যুগেও এটি শতাব্দী আগে যেমন কার্যকর ছিল। যারা পা ফাটা, বিশেষ করে শীতকালে, তাদের জন্য এটি একটি অত্যন্ত গ্রহণযোগ্য প্রাকৃতিক চিকিৎসা হিসেবে বিবেচিত হয়।
advertisement
8/8
*এই নিবন্ধে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র আয়ুর্বেদিক বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী। বাংলা নিউজ 18 এটি নিশ্চিত করেনি। ত্বক-সম্পর্কিত রোগ এবং সমস্যাযুক্ত ব্যক্তিদের ত্বক বিশেষজ্ঞের সঙ্গে পরামর্শ করার পরেই এগুলি অনুসরণ করা উচিত।
বাংলা খবর/ছবি/জ্যোতিষকাহন/
Cracked Heels Remedy: শীত আসতেই পা ফাটা শুরু হয়েছে তো? ঘরোয়া 'এই' এক জিনিসেই পা হবে মসৃণ, এক পয়সাও খরচ হবে না