CNG পাওয়ারট্রেনের রয়েছে সর্বোচ্চ মাইলেজ:
সমস্ত Altroz ভ্যারিয়েন্টের মধ্যে CNG পাওয়ারট্রেনের সর্বোচ্চ মাইলেজ থাকে। যা ২৬.৯০ km/kg। এটি বেশ ভালই। তবে Maruti Baleno এবং Toyota Glanza-র মাইলেজ ৩০.৬১ km/kg। নতুন Altroz CNG ভ্যারিয়েন্টে রয়েছে একটি ১.২ লিটার, ৩-সিলিন্ডার ইঞ্জিন। সিএনজি-তে রান করার ক্ষেত্রে এর আউটপুট ৭৩.৫ পিএস এবং ১০৩ এনএম। Altroz CNG ভ্যারিয়েন্ট মিলবে শুধুমাত্র একটি ৫-স্পিড ম্যানুয়াল গিয়ারবক্স-সহ।
advertisement
Hyundai i20:
Hyundai i20-এ এই মুহূর্তে কোনও সিএনজি অপশন নেই। Maruti Baleno এবং Toyota Glanza-র সিএনজি ভ্যারিয়েন্টে ব্যবহার করা হয় একটি ১.২ লিটার বাই-ফুয়েল ইঞ্জিন। সিএনজি-তে যার আউটপুট ৭৭.৫ পিএস এবং ৯৮.৫ এনএম টর্ক। Baleno এবং Glanza CNG ভ্যারিয়েন্ট আরও ফুয়েল এফিশিয়েন্স। তবে তা সত্ত্বেও Altroz CNG সকলের পছন্দের তালিকায় উঠে আসবে। এর প্রধান কারণ হল- এতে পাওয়া যায় ২১০ লিটার বুট স্পেস। Altroz-এর ড্যুয়াল-সিলিন্ডার সেট-আপের জেরে এটা সম্ভব হয়েছে।
আরও পড়ুন- লাল পোশাকের সুন্দরী বার্তাবাহক, লাল খাম আর প্রভাবশালীদের যোগাযোগ, Red Envelope Society কী?
শুধুমাত্র ডিজেল প্রিমিয়াম হ্যাচব্যাক:
প্রিমিয়াম হ্যাচব্যাক সেগমেন্টে Altroz-ই একমাত্র গাড়ি, যা ডিজেল অপশন প্রদান করে। এতে থাকা ১.৫ লিটার টার্বো ডিজেল ইউনিট। যা ৯০ পিএস এবং ২০০ এনএম টর্ক উৎপাদন করে। এর সঙ্গে রয়েছে ৫-স্পিড ম্যানুয়াল ট্রান্সমিশন। Altroz ডিজেলের মাইলেজ রয়েছে ২৩.৬০ kmpl। যা বেশ ভালই। আগের Maruti Baleno এবং Hyundai i20 মডেলে ডিজেল অপশন পাওয়া যেত। কিন্তু সেগুলি এখন আর পাওয়া যায় না।
১.২ লিটারের ইঞ্জিন:
Altroz পেট্রোল ভ্যারিয়েন্টে রয়েছে ১.২ লিটার ইঞ্জিন। এর আউটপুট ৮৮ পিএস এবং ১১৫ এনএম। ট্রান্সমিশন অপশনের মধ্যে অন্যতম হল একটি ৫-স্পিড MT, ৬-স্পিড DCA এবং ৫-স্পিড AMT। Altroz পেট্রোলের মাইলেজ এখনও প্রকাশ্যে আনা হয়নি। তবে ট্রান্সমিশনের উপর ভিত্তি করে তা ১৮-২০ kmpl-এর মধ্যে হতে চলেছে।
Baleno এবং Glanza:
Baleno এবং Glanza-র পেট্রোল ভ্যারিয়েন্ট রয়েছে ১.২ লিটার ইঞ্জিন। যা ৮৯.৭ পিএস এবং ১১৩ এনএম টর্ক উৎপাদন করে। ৫-স্পিড ম্যানুয়াল ট্রান্সমিশন-সহ মাইলেজ ২২.৩৫ কিমি/লিটার এবং ৫-স্পিড এএমটি ট্রান্সমিশন-সহ ২২.৯৪ কিমি/লিটার। Hyundai i20-এ রয়েছে ১.২ লিটার পেট্রোল ইঞ্জিন। যা ৮২ পিএস এবং ১১৪.৭ এনএম টর্ক উৎপন্ন করে।