শুক্রবার আদালতে কেন্দ্রে যে এফিডেবিট জমা করেছে তাতে বলা হয়েছে, হোয়াটসঅ্যাপের নতুন প্রাইভেসি পলিসি চালু হলে সাধারণ মানুষের ডেটা চুরি হওয়ার সম্ভাবনা বাড়বে। আদালত যেন অবিলম্বে সেই নতুন প্রাইভেসি পলিসি বাতিল করে। হোয়াটসঅ্যাপের নতুন প্রাইভেসি পলিসির বিরুদ্ধে মামলা হওয়ায় কেন্দ্রের কাছে জবাব চেয়েছিল উচ্চ আদালত। এদিন সেই জবাব আদালতকে জানাল কেন্দ্র।
advertisement
হোয়াটসঅ্যাপ ইউজার্সদের ফেসবুকের সঙ্গে ডেটা ভাগাভাগি করতে হবে। না হলে 8 ফেব্রুয়ারির পর অ্যাকাউন্ট বন্ধ করা হবে, এমনই জানিয়েছিল হোয়াটসঅ্যাপ কর্তৃপক্ষ। তবে ইউজারদের প্রতিবাদের জেরে ১৫ মে পর্যন্ত হোয়াটস্যাপ-এর এই নীতির উপর স্থগিতাদেশ জারি হয়েছে। এর আগেও ডাক্তার সিমা সিং নামের একজন হোয়াটসঅ্যাপের এই নতুন প্রাইভেসি পলিসির বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করেছিলেন। তাঁর দাবি ছিল, সাধারণ মানুষের ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষিত রাখার জন্য কেন্দ্র যেন হস্তক্ষেপ করে। চারপাশের চাপে কি ভারতে হোয়াটসঅ্যাপের প্রাইভেসি পলিসি বাতিল হবে, এটাই এখন দেখার।