ইলেকট্রিক ব্লোয়ার
ঘর গরম করে দেয় খুব সহজেই। সেই সঙ্গে মাথাও গরম করিয়ে দেয় ইলেকট্রিক বিল আসার পরে। সে তো হবেই, একটা গোটা ঘর গরম করতে বিদ্যুতের খরচ হবে না! তবে কি না, শীত তো এখন কমে এসেছে। ফলে, ওটা না চালালেও হয়। চালাতে হলেও ঘর গরম হওয়ার পরে নিভিয়ে রাখা যায়। এভাবে একটানা না চালালেই বিল কম উঠবে।
advertisement
ইলেকট্রিক গিজার
ক'দিন আগেও গরম জল ছাড়া স্নান করার কথা ভাবাই যাচ্ছিল না। এখন কিন্তু কারা বেশ গুনগুন করছে না- বসন্ত এসে গেছে! মোদ্দা কথা, টগবগে গরম জলের দরকার এখন নেই। নেই যখন, খামোখা গিজার চালিয়ে ইলেকট্রিকের বিল আর বাড়ানো কেন! নেহাত দরকার হলে বালতিতে একটু গরম জল ধরে রেখে ওটা ঠান্ডা জলে মিশিয়ে দিব্যি তো নেয়ে-ধুয়ে ওঠা যায়।
আরও পড়ুন - পুরুষের পর্দাফাঁস! Facebook-এর এই গ্রুপে ‘ডার্টি সিক্রেট চালাচালি’ করেন মেয়েরা
ইলেকট্রিক হিটার
এখানেও ব্যাপারটা তাই- শীত যখন কমেছে, তখন বৈদ্যুতিন চুলাকে চুলায় যাক বলাই যায়! না হলে বুকে পাথর রেখে ইলেকট্রিক বিলের বাড়তি টাকা গুনতেই হবে।
হট অ্যান্ড কোল্ড এসি
অনেকে শীতে আরামে থাকার জন্য আজকাল হট অ্যান্ড কোল্ড এসি-র দিকে ঝুঁকছেন। যা শীতে গরম হাওয়া ছেড়ে আমাদের শরীরে শান্তি দেয়। কিন্তু বিলটাও তো বাড়িয়ে তোলে একই সঙ্গে। শরীরের শান্তিই তখন হয়ে ওঠে মনের অশান্তি। অতএব, এই ধরনের এসি ব্যবহার করলে এখন তা বন্ধ রাখলেই ভাল হবে।
