পুলিশের তরফে জানানো হয়েছে যে, জানিয়েছে যে তারা দিল্লি থেকে ১২,০০০ টাকায় সস্তার মোবাইল ফোন এবং একটি চিনা শপিং পোর্টাল থেকে ৪,৫০০ টাকার আইফোন বক্স ক্রয় করেছে। এমন পরিস্থিতিতে যখনই কোনও থার্ড পার্টির থেকে আইফোন কেনা হবে, মনে রাখতে হবে যে, সেই ফোনটি যেন ডুপ্লিকেট বা কপি করা না হয়। এটি নিশ্চিত করার জন্য কয়েকটি সহজ টিপস রয়েছে, যা মেনে চলা উচিত। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক সেই উপায় -
advertisement
আরও পড়ুন: টাকা লেনদেনে ইউপিআই ব্যবহার করেন? এই ভুলগুলি করছেন না তো? জেনে নিন, নয়তো লোকসান!
আইএমইআই নম্বর চেক -
সমস্ত আসল আইফোন মডেল আইএমইআই নম্বর সহ আসে। এমন পরিস্থিতিতে, নিজেদের আইফোন আসল না নকল তা জানার সবচেয়ে সহজ উপায় হল IMEI চেক করা।
বক্স চেক -
আইএমইআই নম্বরটি আসল প্যাকেজিংয়ে পাওয়া যায়। সেই বক্সে আইএমইআই নম্বর লেখা থাকে। সেটি ভাল করে চেক করে নিতে হবে।
সেটিংস চেক -
আইফোন থেকে আইএমইআই নম্বর চেক করতে সেটিংস অপশনে যেতে হবে। সেখান থেকে জেনারেল অপশনে যেতে হবে। এরপর অ্যাবাউট অপশনে ক্লিক করতে হবে। এরপর নিজেদের আইফোনের সিরিয়াল নম্বর দেখতে হবে। IMEI নম্বরের জন্য নিচে স্ক্রল করতে হতে পারে। এই ক্ষেত্রে যদি কোনও আইএমইআই বা সিরিয়াল নম্বর না দেখা যায়, তাহলে সেই ফোনটি নকল হতে পারে।
আরও পড়ুন - ব্রাইটনেস ভলিউম ফুল রেখে স্মার্টফোন দেখেন? অজান্তেই বিস্ফোরণের সম্ভাবনা ডেকে আনছেন
অ্যাপলের ওয়েবসাইটে আইফোন কভারেজ পরীক্ষা -
নিজেদের ডিভাইসের বয়স জানতে অ্যাপলের চেক কভারেজ ওয়েবসাইট (https://checkcoverage.apple.com/) ব্যবহার করতে হবে। এর জন্য বক্সে দেওয়া আইফোনের সিরিয়াল নম্বর ব্যবহার করতে হবে।
অ্যাপল স্টোর -
নিজেদের আইফোন নিয়ে সন্দেহ হলেই সেই আইফোনটিকে নিকটস্থ অ্যাপল স্টোরে নিয়ে যাওয়া যেতে পারে। সেখানে উপস্থিত একজিকিউটিভ ফোনটি আসল না নকল তা জানতে সাহায্য করবেন।
অনুমোদিত ডিলার থেকে ফোন ক্রয় -
যখনই একটি নতুন আইফোন কেনা হবে, শুধুমাত্র অনুমোদিত অ্যাপল ডিলারের কাছ থেকে সেই ফোনটি কেনার চেষ্টা করতে হবে। Imagine, Uni, Aptronix এবং iWorld হল ভারতে অ্যাপলের অনুমোদিত কিছু স্টোর। একইভাবে ক্রোমা, বিজয় সেলস, রিলায়েন্স রিটেল, সঙ্গীতা মোবাইল এবং ফ্লিপকার্ট ও অ্যামাজন থেকেই আইফোন কেনা যেতে পারে।
