আন্তর্জাতিক ইংরাজি সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শুক্রগ্রহে প্রাণের অস্তিত্বের দাবি করে নাসার সাম্প্রতিক গবেষণাপত্রটি অ্যাট্রোবায়োলজি নামের জার্নালে ছাপা হয়েছে । সেই গবেষণাপত্রে বলা হয়েছে, শুক্রে মেঘ থেকে প্রায়সই অ্যাসিড-বৃষ্টি হয় । শুক্রের ওই মরচে রঙের মেঘে একটি বিশেষ ধরনের কালো দাগ দেখা গিয়েছে । যা বিজ্ঞানীদের মতে ওই গ্রহে প্রাণের অস্তিত্বের প্রমাণ। তবে এই প্রাণীরা আণুবীক্ষণিক জীব বলেই মনে করছেন বিজ্ঞানীরা।
advertisement
পৃথিবীতে আছড়ে পড়ল চিনা মহাকাশ যান
একদল বিজ্ঞানীর দাবি, শুক্রগ্রহে 2 বিলিয়ন বছর আগে অর্থাত পৃথিবীর জন্মের সময় প্রাণের অস্তিত্বের উপযোগী পরিবেশ ছিল। কেউ কেউ আবার দাবি করেন পৃথিবীর সবচেয়ে কাছের গ্রহ মঙ্গলে প্রাণের অস্তিত্ব ছিল। সেই প্রাণের অস্তিত্বের প্রমাণ পেতেই মঙ্গলে কাজ করে চলেছে নাসার যান রোভার কিউরিওসিটি । 2012 সালের 5 অগাস্ট মঙ্গলের মাটিতে পা রেথেছে মিস কৌতুহলী। প্রাণ থাকার উপযোগী পরিবেশের হদিশ মিললেও কোনও নিশ্চিত প্রমাণ এখনও পায়নি সে ।