যদিও Gmail-এর মতো পরিষেবাগুলি সুরক্ষিত। বিশেষ করে কেউ যদি নিজেদের অ্যাকাউন্টে টু ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন ব্যবহার করেন। এছাড়াও Google এনক্রিপ্ট করা ই-মেলগুলি পাঠানোর একটি উপায় যুক্ত করেছে। যা ই-মেল পাঠানোর অভিজ্ঞতাকে আরও সুরক্ষিত করে তুলেছে। এর ফলে জালিয়াতরা ইউজারদের ই-মেলের মাধ্যমে জালিয়াতি করতে সক্ষম হবে না।
আরও পড়ুন:
advertisement
কিন্তু, এই ধরনের ই-মেল কীভাবে পাঠাতে হয় তা বলার আগে, এটা মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে এটি করার জন্য ইউজারদের একটি পেড Google Workspace অ্যাকাউন্টের প্রয়োজন হবে। একবার নিজেদের Google Workspace অ্যাকাউন্ট তৈরি হয়ে গেলে ইউজাররা Android, iOS এমনকী ডেস্কটপে এনক্রিপ্ট করা ই-মেল পাঠাতে পারবে। সিকিউর/মাল্টিপারপাস ইন্টারনেট মেল এক্সটেনশন বা এস/এমআইএমই নিশ্চিত করে যে শুধুমাত্র ই-মেলের প্রেরক এবং প্রাপকই বিষয়বস্তু অ্যাক্সেস করতে পারেন।
আরও পড়ুন: এখুনি ফোন কিনবেন না! এক মাস অপেক্ষা করুন! বাজারে আসছে দারুণ সস্তার ৫টি ফোন!
হ্যাকার এবং স্নুপিং এজেন্টদের মতো তৃতীয় পক্ষের লোকজনকে ইউজারদের ই-মেলের বিষয়বস্তুতে অ্যাক্সেস পেতে বাধা দেয়। এর জন্য নিজেদের সুরক্ষিত রাখতে এই ধরনের এনক্রিপ্ট করা ই-মেল ব্যবহার করা উচিত। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক এই এনক্রিপ্ট করা ই-মেল এনেবল করার উপায়।
এনক্রিপ্ট করা ই-মেল এনেবল করার উপায় –
– এর জন্য প্রথমেই নিজেদের Gmail অ্যাপ ওপেন করতে হবে এবং Google Admin console নেভিগেট করতে হবে।
– এরপর অ্যাপ সিলেক্ট করে Google Workspace অপশনে যেতে হবে। এরপর User Settings অপশনে যেতে হবে।
– নির্দিষ্ট Google Workspace অ্যাকাউন্টের ডোমেন নামের উপর ক্লিক করতে হবে।
– একবার ইউজাররা এই পদক্ষেপগুলি সম্পন্ন করলে, সফলভাবে S/MIME এনক্রিপশন সক্রিয় হওয়া উচিত।
– ইউজাররা এখন এনক্রিপ্ট করা ই-মেল পাঠাতে S/MIME এনক্রিপশন ব্যবহার করতে পারবেন।
– ইউজাররা ই-মেল কম্পোজ করার সময় প্রাপকদের নামের পাশে একটি লক আইকন দেখতে পাবেন। একটি red lock মানে এটি এনক্রিপ্ট করা নেই, আর green lock মানে এনক্রিপ্ট করা আছে।
এটা লক্ষ্যণীয় যে Google Workspace অ্যাকাউন্টে সবার অ্যাক্সেস নেই। সেক্ষেত্রে, কনফিডেন্সিয়াল মোডের মতো অন্যান্য বিকল্পগুলি ইউজারদের কাজে আসতে পারে।