Vivo Y28e:
এটি একটি বাজেট স্মার্টফোন। এর স্টাইলিশ লুক চোখধাঁধানো। MediaTek Dimensity 6300 চিপসেট দ্বারা চালিত এই ফোন। যা ৫জি সাপোর্ট করে। এর রয়েছে ৬.৫৬ ইঞ্চির ৯০ হার্ৎজ LCD স্ক্রিন। যার ফলে কড়া রোদেও ফোনের স্ক্রিন দেখতে পাবেন ব্যবহারকারীরা। এতে রয়েছে Funtouch OS 14। যা Android 14 আউট অফ দ্য বক্সের উপর ভিত্তি করে চলে। এই ফোনে আছে ৫০ মেগাপিক্সেল প্রাইমারি ক্যামেরা এবং ২ মেগাপিক্সেল সেন্সর। এর বেস ভার্সন অর্থাৎ ৬৪ জিবি স্টোরেজ ভ্যারিয়েন্ট মিলছে মাত্র ৯৯৯৯ টাকায়। কিন্তু এর ১২৮ জিবি ভ্যারিয়েন্টটি পাওয়া যাচ্ছে মাত্র ১০৯৯৯ টাকায়।
advertisement
Vivo T3x:
Vivo Y28e-র থেকে দ্রুত এবং আরও ভাল বিকল্প এটি। রয়েছে Snapdragon 6 Gen 1 চিপসেট। এর পাশাপাশি রয়েছে ৬.৭২ ইঞ্চি ১২০ হার্ৎজ LCD স্ক্রিন। এই ফোনেও রয়েছে ড্যুয়াল ক্যামেরা সেট-আপ। ৫০ মেগাপিক্সেলের একটি প্রাইমারি সেন্সর এবং ২ মেগাপিক্সেলের একটি ডেপথ শ্যুটার। Amazon-এ ১১৬৮৪ টাকায় মিলছে এই ফোনটি।
Vivo T3 Ultra:
যাঁরা ৩০ হাজার টাকার নীচে ফোন খুঁজছেন, তাঁদের জন্য এই বিকল্পটি সেরা। গত বছরের সেপ্টেম্বরে লঞ্চ হওয়া এই ফোনে রয়েছে Dimensity 9200+ চিপসেট এবং ৬.৭৮ ইঞ্চি ১২০ হার্ৎজের AMOLED স্ক্রিন। এই ফোনে রয়েছে ৫০ মেগাপিক্সেলের প্রাইমারি ক্যামেরা এবং ৮ মেগাপিক্সেলের একটি আল্ট্রাওয়াইড লেন্স। মিড রেঞ্জের এই ফোনের ৮ জিবি RAM এবং ১২৮ জিবি স্টোরেজ ভ্যারিয়েন্টের দাম ২৯৯৯৯ টাকা। আর ২৫৬ জিবির ভ্যারিয়েন্টের জন্য আরও ১০০০ টাকা খরচ করতে হবে।
Vivo V50:
এটা এই সংস্থার V সিরিজের লেটেস্ট মডেল। এতে রয়েছে ৬.৭৭ ইঞ্চির ১২০ হার্ৎজ AMOLED স্ক্রিন। রয়েছে Snapdragon 7 Gen 3 চিপসেট। এই ফোনে আছে ৫০ মেগাপিক্সেলের প্রাইমারি ক্যামেরা এবং ৫০ মেগাপিক্সেলের আল্ট্রাওয়াইড শ্যুটার। Amazon-এ এই ফোন মিলছে ৩৬৯৯৯ টাকায়। আর অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে এই ফোন মিলছে ৩৪৯৯৯ টাকায়।
Vivo X200:
গত বছর অক্টোবরে লঞ্চ হওয়া এই ফোনে রয়েছে ট্রিপল ক্যামেরা সেট-আপ। রয়েছে MediaTek Dimensity 9400 চিপসেট এবং ৬.৬৭ ইঞ্চি ১২০ হার্ৎজের AMOLED স্ক্রিন। আর রয়েছে ৫০ মেগাপিক্সেল আল্ট্রাওয়াইড শ্যুটার এবং 3x অপটিক্যাল জ্যুম-সহ ৫০ মেগাপিক্সেল টেলিফটো লেন্স। এর দাম শুরু হচ্ছে ৫৯৯৯০ টাকা।