বুধবার অখিলেশ্বর বলেন, মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহান সাধারণ মানুষের খুশি ও আনন্দের দিকে নজর রেখে যদি আনন্দ মন্ত্রালয় বানাতে পারেন তাহলে 'গোমাতা'-কে সংরক্ষণের জন্য সরকার কেন পৃথক দফতর বানাতে পারবেন না? তিনি আরও বলেন, কৃষক পরিবার থেকে উঠে আসা মুখ্যমন্ত্রী নিজে জানেন চাষবাস ও মানুষের মুখে খাদ্য যোগানের ক্ষেত্রে গরুর ভূমিকা কতখানি। তাই গরু সংরক্ষণের জন্য তিনি যদি পৃথক গো-মন্ত্রক তৈরির সিদ্ধান্ত নেন তবে তাঁর মতো গেরুয়া শিবিরের প্রত্যেকেই তাঁর সাহায্যে এগিয়ে আসবেন। রাজ্যের জন্য কেন্দ্রের বরাদ্দ থেকে হাজার কোটি টাকা তাঁর হাতে তুলে দেওয়া হলে তিনি নিজেই এই দফতর তৈরি করতে পারবেন বলেও দাবি স্বামী অখিলেশ্বরানন্দের।
advertisement
আরও পড়ুন
৪ বছরের নাতনিকে ধর্ষণ করে খুন, গ্রেফতার ৬০ বছরের দাদু
উল্লেখ্য, স্বঘোষিত গুরু ও গো সংরক্ষক স্বামী অখিলেশ্বরানন্দ গিরিকে প্রতিমন্ত্রীর মর্যাদা দিয়ে তাঁর ক্যাবিনেটে সামিল করেন মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহান। সম্প্রতি গো সংরক্ষণ বোর্ডের চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন স্বামী অখিলেশ্বরানন্দ। তারপরই গো-মন্ত্রালয়ের দাবিতে সোচ্চার নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান। ইতিমধ্যেই তিনি মুখ্যমন্ত্রীর দফতরে লিখিতভাবে তাঁর দাবি পেশ করেছেন।
গরুকে নিয়ে বিজেপি সংকারের অধিকাংশই সংবেদনশীল। এর আগে গেরুয়া শিবিরের তরফে গরুকে জাতীয় প্রাণীর স্বীকৃতি দেওয়ার দাবির সঙ্গে সঙ্গে গরুদের তথ্য সংরক্ষণের জন্য আধার কার্ড চালুর দাবি করা হয়েছে।