প্রধান বিচারপতিকে সরানোর দাবিতে সরব হয়েছিল কংগ্রেস-সহ সমস্ত বিরোধী দলগুলি ৷ বাম, সমাজবাদী পার্টি এবং জাতীয়তাবাদী কংগ্রেস পার্টির সদস্যরাও কংগ্রেসের এই ইমপিচমেন্ট প্রস্তাবকে সমর্থন করেছে ৷ কিন্তু সেই ইমপিচমেন্ট নোটিশ পত্রপাঠ খারিজ করে দিয়েছিলেন রাজ্যসভার চেয়ারম্যান বেঙ্কাইয়া নাইডু ৷ কিন্তু গতকাল কংগ্রেসের দুই সাংসদ প্রতাপ সিংহ বাজওয়া আর অ্যামি ইয়াজ্ঞিক সুপ্রিম কোর্টে জানান, ইমপিচমেন্টের প্রস্তাবে ৫০ জন সাংসদের স্বাক্ষর থাকলে চেয়ারম্যান তা খারিজ করতে পারেন না। সরাসরি তদন্ত কমিটি গঠন করে দেওয়াই তাঁর কাজ ছিল। প্রধান বিচারপতিকে পাশ কাটিয়ে দ্বিতীয় সিনিয়র বিচারপতি জাস্তি চেলমেশ্বরের বেঞ্চে এই আবেদন করা হয়।
advertisement
আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রী, অমিত শাহের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার মানহানির মামলা সিদ্দারমাইয়ার
১৯৭৯ সালে ওড়িশা সরকারের থেকে দু’একর জমি নেন প্রধান বিচারপতি মিশ্র। হলফনামা দিয়ে বলেন, তিনি ব্রাহ্মণ। তাঁর পরিবারের কোনও জমি নেই। মিথ্যে তথ্য দেওয়ার অভিযোগে পরে সেই জমি কেড়ে নেওয়া হয়। তা সত্ত্বেও তিনি বহু দিন জমি দখল করে রেখেছিলেন বলে অভিযোগ। এমনই বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ অভিযোগ উঠতে থাকে দীপক মিশ্রের বিরুদ্ধে ৷ গত ১১ জানুয়ারি সুপ্রিম কোর্টের ৪ বিচারপতি একসঙ্গে সাংবাদিক সম্মেলন করে প্রধান বিচারপতির বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করেন ৷