সন্ত্রাস দমাতে পারেনি। বরং পালটা প্রত্যাঘাত দেখছে বিশ্ব। গত ছ’মাসে অনেক ঘাত-প্রতিঘাতের মধ্যে দিয়েই গিয়েছে কবিতার দেশ। এর মধ্যেও অক্সিজেন ফরাসি ফুটবলারদের ঘিরে উন্মাদনা। দুর্নীতির জেরে উয়েফা থেকে নির্বাসিত দেশের অন্যতম সেরা আইকন মিশেল প্লাতিনি। আইনি জটিলতায় জাতীয় দল থেকে বাদ করিম বেঞ্জিমা। এরপরে দিদিয়ের দেঁশ গোটা দলকে সাজিয়েছেন এক মন্ত্রে। যেখানে অধ্যাবসাই শেষ কথা।
advertisement
১৯৬০ সালে ইউরো’তে অভিষেক হয় ফ্রান্সের। চ্যাম্পিয়ন হতে এরপরেও ২৪ বছর লেগেছিল। ১৯৮৪ সালে প্লাতিনির পায়েই ইউরোপ এসেছিল বাস্তিলের দুর্গে। তারও ১৬ বছর পর নেতা দেঁশ। তবে সেই ইউরো ছিল একা জিদানের। এই পরিসংখ্যান নিয়ে রোমানিয়ার বিরুদ্ধে কিক-অফ করবে আয়োজক দেশ। নজর থাকবে অবশ্যই পোল পোগবা, অ্যান্টনিও গ্রিজম্যান, প্যাটট্রিক এভরা এবং মাতুদার মতো ফুটবলারদের দিকে।
বেশ কড়া হেড স্যার দেঁশ। বিশেষজ্ঞদের চোখে, এবারের ফ্রান্স অনেক বেশি পরিণত। যাদের মূল হাতিয়ার সেটপিস। তাই বাজির দরে অনেকটাই এগিয়ে ‘দ্য ঈগল আউলস’।