আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের (আইসিসি) ইন্টেগ্রিটি বিভাগের দায়িত্বে থাকা অ্যালেক্স মার্শাল এক বিবৃতিতে বলেন,”পেশাদার ক্রিকেটারদের দুর্নীতিতে জড়ানোর চেষ্টার অভিযোগের কারণে রিজওয়ান জাভেদকে দীর্ঘ সময় ধরে নিষিদ্ধ করা হয়েছে”। ওই বিবৃতিতেই আ বলা হয়েছে,”এই নিষেধাজ্ঞার মাধ্যমে অন্য দুর্নীতিকারীদের কাছে একটি কঠোর বার্তা দেওয়া হল যে, ক্রিকেটকে কলুষিত করার যে কোনো প্রচেষ্টা কঠোরভাবে মোকাবেলা করা হবে।
advertisement
গত বছরের সেপ্টেম্বরে ইসিবির হয়ে যে আট জন প্লেয়ার ও কর্মকর্তাকে আইসিসি অভিযুক্ত করেছিল, রিজওয়ান তাদের মধ্যে একজন। বাংলাদেশ জাতীয় দলের অলরাউন্ডার নাসের হোসেনও দুই বছরের জন্য নিষিদ্ধ হয়েছেন। ২০২১ আবুধাবি টি-১০ ক্রিকেট লিগে ফিক্সিংয়ে জড়িত থাকার অভিযোগের জবাব দিতে ব্যর্থ হওয়ায় রিজওয়ানকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
আরও পড়ুনঃ T20 World Cup 2024: টি-২০ বিশ্বকাপে ভারতের অধিনায়ক কে? জানিয়ে দিল বিসিসিআই
নিজের স্বপক্ষে জবাব দিতে ব্যর্থ হওয়া রিজওয়ানকে দুর্নীতি দমন কোডের অনুচ্ছেদ ২.১.১, অনুচ্ছেদ ২.১.৩, অনুচ্ছেদ ২.৪.৪ এবং অনুচ্ছেদ ২.৪.৬ সহ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। রিজওয়ানকে শুঘু দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে এমনটা নয়, তার বিচারের অধিকারও কেড়ে নেওয়া হয়েছে।