যতক্ষণ না পর্যন্ত অলিম্পিকে সোনা জিততে পারছেন ততক্ষণ পর্যন্ত তিনি লড়াই থামাবেন না বলেই জানিয়েছেন। মেরি কম প্রথম রাউন্ডে ডোমিনিকান রিপাবলিকের মিগুয়েলিনা হার্নান্দেজের বিপক্ষে শুরু করবেন এবং দ্বিতীয় রাউন্ডে রিও অলিম্পিকের ব্রোঞ্জ পদক জয়ী কলম্বিয়ান বক্সিংয়ের ইংগ্রিট ভ্যালেন্সিয়ার সাথে দেখা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। মেরির সম্ভবত এটা শেষ অলিম্পিক।
তবে ২০১২ লন্ডনে ব্রোঞ্জ পদক জয়ের পর রিওতে কিছুই পাননি তিনি। শুধু মেরি নন, ব্রাজিলে বক্সিং থেকে একটিও পদক আসেনি ভারতের ঝুলিতে। সেদিক থেকে দেখতে গেলে টোকিওতে এবার এমন ৯ জন বক্সার রয়েছেন, যাঁরা যে কেউ পদক জয়ের ক্ষমতা রাখেন। এদিন যদিও ছিটকে গিয়েছেন অভিজ্ঞ বিকাশ। মনিশ কৌশিক এবার চমক দিতে পারেন। যেমন ২০০৮ সালে অখিল কুমারের পদক জয়ের সম্ভাবনা বেশি ছিল। কিন্তু চমক দিয়েছিলেন বিজেন্দ্র। সেরকমই করে দেখাতে পারেন কৌশিক।
advertisement
আর মেরি নিজের অভিজ্ঞতা এবং চাপ সামলানোর ক্ষমতা দিয়ে পদক জয় করার জন্য নিজের সেরাটা দেবেন। এছাড়াও অমিত পাংহাল পদক জিতলেও জিততে পারেন। মেয়েদের মধ্যে সিমরানজিৎ কউর চমক দিতে পারেন। মেরি কম মনে করেন তার প্রতিপক্ষ বেশিরভাগই উচ্চতার সুবিধা পায়। তার উচ্চতা কম, তাই অন্যভাবে গেমপ্ল্যান সাজাতে হয়। ডমিনিকান রিপাবলিকের বিরুদ্ধে মাদার মেরির গেমপ্ল্যান কী হতে চলেছে, তার উত্তর আর কয়েক ঘন্টা পর।
