কীভাবে তৈরি হয়েছে এই জুতো, জানলে অবাক হতে হয়। এশিয়াডে সোনাজয়ী স্বপ্নার পায়ে ছ’টি আঙুল। অ্যাডিডাসের তৈরি জুতোয় সেই সমস্যা অনেকটাই কমবে। কীভাবে ? সাধারণ জুতোর তুলনায় এমন কিছু আলাদা নয় এই জুতো। আবার পার্থক্য অনেকটাই। জুতোর নীচের অংশে তিনটি সোল। সামনের অংশ কিছুটা বাঁকানো। একে বলা হয় ‘রাইন অ্যাঙ্গেল’। জার্মানির বিখ্যাত নদীর নামেই এই নাম। আঙুলের ঢোকানোর জন্য তুলোর পকেটের মতো অংশ রয়েছে। এটাই ছটি আঙুলের সমস্যা থেকে রেহাই দেবে স্বপ্নাকে। দৌড়নোর সময় পায়ের ভারসাম্য রাখতেও সমস্যা হবে না।
advertisement
আপাতত জুতো হাতের পাওয়ার অপেক্ষায় স্বপ্না। সামনে একাধিক আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা। তার জন্য সমানে চলছে প্র্যাকটিস। স্বপ্নার পাশে দাঁড়াতে এগিয়ে এসেছে বন্ধন ব্যাঙ্কও। ব্যাঙ্কের তরফে স্বপ্নার হাতে ১০ লক্ষ টাকার চেক তুলে দেন বন্ধন ব্যাঙ্কের চেয়ারম্যান ও ম্যানেজিং ডিরেক্টর চন্দ্রশেখর ঘোষ। তাঁর দাবি, প্রতিশ্রুতিবান অ্যাথলিটদের পাশে থাকতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ বন্ধন ব্যাঙ্ক। নাম না করে করলেও রাজ্য সরকারের প্রতি ক্ষোভ ধরা পড়েছে স্বপ্নার কোচ সুভাষ সরকারের গলায়। তাঁর অভিযোগ, দ্যুতিচাঁদ, হিমা দাসের মতো অ্যাথলিটদের তুলনায় নামমাত্র সাহায্য পেয়েছে স্বপ্না।