জয় বাবা ফেলুনাথে ছিলেন গুণময় বাগচি। শরীর যাঁর কাছে মন্দির। আর এনাকে দেখুন, রিয়াল গুণময় বাগচি। নদিয়ার পায়রাডাঙার সৌম্য দাস। মিস্টার ইউনিভার্স হয়ে ছুঁয়ে ফেললেন মনোহর আইচ, মনোতষ রায়কে। প্রচণ্ড মোটা হওয়ায় জিমে যেতে শুরু করেন। পরে সেটাই নেশা হয়ে যায়। কোচ অজয় সরকারের কথায় অটোমোবাইল ইনজিনিয়ারিং থেকে পুরোপুরি ফোকাস করেন বডি বিল্ডিংয়ে। পনেরো বছর বয়েসে প্রথম খেতাব। জেলা চ্যাম্পিয়নশিপে দ্বিতীয়। পরের বছরই প্রথম। তারপর আর পিছন ফিরে তাকাতে হয়নি। বডি বিল্ডিং খরচ সাপেক্ষ। তাই নিজেই একটি জিমের ট্রেনার হিসেবে যোগ দেন। অন্যদের শেখানোর পাশাপাশি নিজের ফিটনেসেও নজর
advertisement
জুনের মাঝামাঝি দক্ষিণ কোরিয়ার সিওলে মিস্টার ইউনিভার্স অনুষ্ঠিত হয়। বাইশে জুন ফাইনাল রাউন্ডে চ্যাম্পিয়ন হয়ে সেরার সেরা হন সৌম্য। বুধবার ভোরেই শহরে ফেরেন তৃতীয় বাঙালি মিস্টার ইউনিভার্স। সৌম্যকে স্বাগত জানাতে বিমানবন্দরে হাজির ছিলেন তাঁর মা, মামা, কোচ। সেখানেই একপ্রস্থ মিষ্টিমুখ ও ঢাকের তালে সেলিব্রেশন।নজির ছুঁয়ে আপাতত কয়েকদিন বিশ্রাম। তারপরই আবার নতুন লক্ষ্যের জন্য তৈরি হবেন সৌম্য।