আগামীদিনেও নিজ নিজ ক্ষেত্রে, তাঁরা যেন সাফল্য পান এই কামনা করেন রাষ্ট্রপতি। তিনি জানিয়েছেন এই অ্যাথলিটদের সাফল্য প্রত্যেক দেশবাসীর মনে লড়াই করার প্রেরণা জোগায়, নতুন আশার সঞ্চার করে। রাষ্ট্রপতি ভবনের কালচারাল সেন্টারে এই পরিচয় পর্ব চলে। অলিম্পিকের মতো বিশ্বের সেরা ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় ভারতের নাম উজ্জ্বল করার জন্য প্রত্যেককে দেশের রোল মডেল হিসেবে চিহ্নিত করেছেন রাষ্ট্রপতি।
advertisement
প্রত্যেকে কথা দিয়েছেন আগামী প্যারিস অলিম্পিকে দেশের নাম উজ্জ্বল করার চেষ্টা করবেন। উল্লেখ্য এবার ভারত সরকারের পক্ষ থেকে টোকিওতে অ্যাথলিটদের জন্য অনেকরকম ব্যবস্থা করা হয়েছিল। খেলোয়াড়দের ট্রেনিং থেকে শুরু করে খাওয়া-দাওয়ার ব্যাপারে যাতে অসুবিধা না হয়, তার জন্য বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছিল।
ভারতের ইতিহাসে এটাই সবচেয়ে সফল অলিম্পিক। যে পদক জয় শুরু হয়েছিল মীরাবাই চানুর হাত ধরে, তা শেষ হয় নীরজ চোপড়ার সোনায়। প্রত্যেকে জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতির সঙ্গে দেখা করে মোটিভেশন খুঁজে পেয়েছেন। এর আগে একাধিকবার দেখা গিয়েছে টোকিওতে বিভিন্ন অ্যাথলিটদের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী মোদির কথোপকথন। হার হোক বা জিত, প্রধানমন্ত্রী অ্যাথলিটদের মনোবল বাড়িয়ে গিয়েছেন সব সময়।
সিন্ধুকে কথা দিয়েছিলেন আইসক্রিম খাবেন। পাশাপাশি মহিলা হকি দল অল্পের জন্য পদক হাতছাড়া করার পর তাঁদের মোটিভেশন জুগিয়েছিলেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী ভূমিকার কথা স্বীকার করে নিয়েছেন অ্যাথলিটরাও।