ধ্যানচাঁদের আশীর্বাদ পেয়েছেন। বন্ধু ছিলেন লেসলি ক্লডিয়াস। অলিম্পিয়ানের স্মৃতিচারণে উঠে এল সেই সব কথাও।১৯৫১ থেকে ১৯৬০ সাল পর্যন্ত মোহনবাগানেই হকি খেলেছেন কেশব। ক্যাপ্টেন হিসাবেও এনে দিয়েছেন বেশ কিছু ট্রফি। ক্যালকাটা হকি লিগ, বেটন কাপের তাঁর কৃতিত্ব মনে রেখেছে মোহনবাগান। আগামী সোমবার মোহনবাগান রত্ন পাচ্ছেন কেশব দত। কিন্তু এখন আর হকি খেলে না মোহনবাগান। দেশেও কমেছে হকির চর্চা। তা নিয়ে রীতিমত আক্ষেপ কিংবদন্তির।
advertisement
স্বাধীনতার পর কঠিন সময়ে দেশকে সাফল্য এনে দিয়েছেন। অলিম্পিকে এনে দিয়েছেন সোনা। তবে বিশেষ স্বীকৃতি দেয়নি সরকার। সেসব নিয়ে আর তোয়াক্কা করেন না।এবারের মোহনবাগান রত্ন কেশব দত ও ফুটবলার প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়। সোমবার এই পুরস্কার নিতে যেতে পারছেন না কেশব, শারীরিক সমস্যাই বাধা। যে পা এক সময় মাঠ কাঁপিয়েছে এখন বয়সের কারণে সেই পায়েও সমস্যা। বার্ধক্যজনিত কারণে ভুগছেন অলিম্পিয়ান।

