আরও পড়ুন - ত্রিমূর্তির ফেরার অপেক্ষায় অস্ট্রেলিয়া! ভারত ছাড়ার আগে হুঙ্কার ক্যাঙ্গারুদের
তার মনে হয় দলের স্বার্থের কথা মাথায় রেখেই দ্বিতীয় এবং তৃতীয় টি-টোয়েন্টি ম্যাচে মারতে গিয়ে আউট হয়েছিলেন রাহুল। মহালিতে অবশ্য ৫৫ রান করেছিলেন তিনি। তাই রাহুল যে একেবারে সঙ্গে নেই এ কথা মানতে রাজি নন গাভাসকার। তার একটু সময় লাগছে মানিয়ে নিতে। কারণ দীর্ঘদিনের চোট এবং অপারেশন করে রাহুল ফিরেছেন।
advertisement
সানি আশাবাদী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শুরু হওয়ার সময় নিজের সেরা ফর্মে চলে আসবেন রাহুল। আসলে যত বেশি ম্যাচ খেলবেন তত খুলে যাবে তার খেলা। তাই দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে বুধবার থেকে শুরু হতে চলা টি-টোয়েন্টি সিরিজ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ রাহুলের জন্য।
মাঝে বিতর্ক হয়েছিল রাহুলকে সরিয়ে রোহিতের সঙ্গে বিরাটকে ওপেনার হিসেবে জুড়ে দেওয়া যায় কিনা। এমনকি রোহিত শর্মা নিজেও জানিয়েছিলেন ওপেনার বিরাট তাদের ভাবনার মধ্যে রয়েছে। তবে রাহুলের পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন গৌতম গম্ভীর।
গাভাসকারও মনে করেন রাহুলকে ওপেন থেকে সরালে প্রথম দলের রাখার মানে নেই। কারণ তার হাতে অসম্ভব কিছু শট রয়েছে। পাওয়ার প্লের ক্ষেত্রে যেটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নিজের অভিজ্ঞতা থেকে রাহুলকে যতটা সম্ভব সোজা ব্যাটে খেলার পরামর্শ দিয়েছেন সানি।
প্রথম দু তিন ওভার একটু সেট হয়ে গেলে তখন আক্রমণাত্মক শট খেললে আউট হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়। এখন দেখার দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে এই উপদেশ মেনে চলেন কিনা রাহুল।