ম্যাচের ২২ মিনিটে সিভেরিওর গোলে এগিয়ে গেল ইস্টবেঙ্গল। প্রথমে ফ্রি-কিক থেকে গোল করতে পারেনি ইস্টবেঙ্গল। তবে সেই বলটি কর্ণার হয়ে যায়। সেখান থেকেই বোরহা কর্ণার নেন এবং সিভেরিওর হেডে এগিয়ে যায় ইস্টবেঙ্গল। এরপর আক্রমণের ঝড় তুলেছে ইস্টবেঙ্গল। ম্যাচের ৪০ মিনিটে ফের সুযোগ তৈরি করেছিল সিভেরিও। মহেশের বাড়ানো বল সিভেরিও হেড দেন। সেটি অবশ্য পোস্টে লেগে ফিরে যায়। ম্যাচের ৬৩ মিনিটে কাউন্টার অ্যাটাকে উঠে আসে ইস্টবেঙ্গল। দারুণ একটা দৌড় নেন নন্দকুমার। কিন্তু সফল হতে পারেননি তিনি।
advertisement
তারপর বোরহাকে তুনে নিল ইস্টবেঙ্গল কোচ। মাঠে নামলেন পাদ্রো। সিভেরিও ও সৌভিককে তুলে নিলেন ইস্টবেঙ্গল কোচ। মাঠে নামলেন ক্লেটন। এদিনের ম্যাচ জিতে নক আউটে উঠল ইস্টবেঙ্গল। তবে আজ ইস্টবেঙ্গল আরো বেশি গোলে জিততে পারত। কিন্তু কোচ বলছেন গোল মিস খেলার অঙ্গ। এমনটা হতেই পারে। দলটা নতুন। আসল হচ্ছে তিন পয়েন্ট। খেলতে খেলতে এই দলটা তৈরি হয়ে যাবে। দীর্ঘদিন পর ইস্টবেঙ্গলকে দেখে আত্মবিশ্বাসী হতে পারেন সমর্থকরা।