যেমন গতির হেরফের ঘটালেন, তেমনই বাউন্সার, ইয়র্কার, স্লোয়ার দিয়ে চাপে ফেলে দিলেন ব্যাটসম্যানদের। যেখানে লঙ্কান স্পিনাররা দাপট দেখিয়েছিল, সেখানে পেসের দাপট দেখালেন বুমরাহ। এই নিয়ে ২৯ টেস্টে অষ্টম বার ৫ উইকেট পেলেন তিনি। প্রাক্তন ভারতীয় অলরাউন্ডার সোশ্যাল মিডিয়ায় লিখেছেন, আমি পয়সা খরচ করে বুমরাহর বোলিং দেখতে চাই। দুর্দান্ত বোলার। কন্ডিশন যাই হোক, বুমরাহর পারফরম্যান্সে প্রভাব পড়ে না।
advertisement
এদিকে স্বামীর সাফল্যে গর্বিত বুমরাহর স্ত্রী সঞ্জনা গণেশন উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। সুনীল গাভাসকার জানিয়েছেন নিজেকে ফিট রাখতে পারলে ভবিষ্যতে আরো অনেক সাফল্য অপেক্ষা করে আছে বুমরাহর জন্য। ভারতের সম্পদ এই ছেলেটা। তিনটে ফরম্যাটেই নিজেকে প্রমাণ করেছে।
প্রাক্তন পেসার অজিত আগারকার মনে করেন বুমরাহর এত কম সময়ের মধ্যে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ৩০০ উইকেট তুলে নেওয়া মুখের কথা নয়। দুর্দান্ত প্রাপ্তি। পাশাপাশি মুম্বই ইন্ডিয়ান্স দলে জাহির খান এবং অতীতে লাসিথ মালিঙ্গার সঙ্গে সময় কাটাতে পেরে নিজেকে উন্নত করেছেন বুমরাহ। সব সময় শেখার ইচ্ছে তাকে বাকিদের থেকে আলাদা করে দিয়েছে।